মন্দির রাজনীতিতে কেবল বিজেপির একারই লাভ হয়নি
সৌজন্যে: আনন্দ বাজার
প্রেমাংশু চৌধুরী
২৩ অক্টোবর, ১৯৯০। ঘটনাস্থল পটনা। সাতসকালে ফোন বেজে উঠল সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর সাংবাদিকের বাড়িতে। ফোনের ও-প্রান্তে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ। স্বভাবসিদ্ধ কৌতুকের সুরে প্রশ্ন করলেন, ‘কিতনা সোতে হ্যায়?’
সকালবেলায় সাংবাদিকের বাড়িতে খোদ মুখ্যমন্ত্রীর ফোন মানে ‘বড় খবর’! লালুপ্রসাদ জানালেন, ‘বাবা কো পাকড় লিয়া! দেহাতি হিন্দিতে ‘বাবা’-র অর্থ বুড়ো মানুষ। নাম লালকৃষ্ণ আডবাণী।
বিরাট বাতানুকূল রথযাত্রায় সওয়ার আডবাণী গুজরাতের সোমনাথ থেকে অযোধ্যার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিলেন। ৩০ অক্টোবর অযোধ্যায় তাঁর রথযাত্রা শেষ হওয়ার কথা ছিল। তার এক সপ্তাহ আগে লালুপ্রসাদের নির্দেশে আডবাণীকে বিহারের সমস্তিপুরে গ্রেফতার করা হল।
খাতায় কলমে সমস্তিপুরের তদানীন্তন জেলাশাসক রাজকুমার সিংহ সেই গ্রেফতারির নির্দেশ দিয়েছিলেন। কালের নিয়মে দেশের স্বরাষ্ট্রসচিবের পদ থেকে অবসর নেওয়ার পর রাজকুমার এখন সাংসদ হয়ে মোদী সরকারের মন্ত্রী। এবং আডবাণী বিজেপির মার্গদর্শকমণ্ডলীতে। রামমন্দিরের শিলান্যাসেই ব্রাত্য। সে অন্য প্রসঙ্গ।
আডবাণী গ্রেফতার হলেও করসেবকদের থামানো গেল না। ৩০ অক্টোবর করসেবকরা বাবরি মসজিদের দিকে এগোতে শুরু করলেন। লখনউয়ের গদিতে তখন মুখ্যমন্ত্রী মুলায়ম সিংহ যাদব। আগেই হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছিলেন, অযোধ্যায় ঢোকার চেষ্টা করলে আইন কাকে বলে বুঝিয়ে দেব! সেটাই হল। মুলায়মের নির্দেশে পুলিশ গুলি চালাল করসেবকদের উপর। তিন দিন পরে ২ নভেম্বর ফের করসেবকরা বাবরির দিকে এগোলে দ্বিতীয় বার পুলিশের গুলি চলল। বহু করসেবক নিহত হলেও মুলায়ম বরাবর বলে এসেছেন, তিনি ভুল করেননি।
তিরিশ বছর আগে সেই ঘটনা ভারতের রাজনীতিতে এখনও মাইলফলক। ১৯৮৬-তে আরএসএস অযোধ্যায় রামমন্দিরের দাবিতে প্রচার শুরু করলেও আডবাণীর রথযাত্রার হাত ধরেই ১৯৯০-তে সেই আন্দোলন গতি পায়। তার একটা প্রেক্ষিত ছিল। কেন্দ্রের বিশ্বনাথ প্রতাপ সিংহের সরকার মণ্ডল কমিশনের রিপোর্ট কার্যকর করে জাতপাতের ভিত্তিতে ওবিসি-দের জন্য সংরক্ষণ চালু করল। বিজেপি-আরএসএস নেতৃত্ব প্রমাদ গনলেন। তাঁদের চোখে এটা ছিল জাতপাতের ভিত্তিতে হিন্দু সমাজকে ভাগ করার চেষ্টা। রথযাত্রার পিছনে তাই হিন্দু সমাজকে এককাট্টা করার লক্ষ্যও ছিল।
মণ্ডল বনাম কমণ্ডলু রাজনীতির সেই শুরু। গত তিন দশকে ভারতের রাজনীতি এই বিভাজনকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত। এখনও বার হতে পারেনি।
আপাত ভাবে মনে হয়, রাম জন্মভূমি আন্দোলন থেকে শুধুমাত্র বিজেপি-ই রাজনৈতিক ফায়দা তুলেছে। একেবারেই ভুল। লালকৃষ্ণ আডবাণীর সেই রথযাত্রা জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপির অবশ্যই ‘টার্নিং পয়েন্ট’। উত্তরপ্রদেশ-বিহারে রথযাত্রায় বাধা দিয়ে লালু-মুলায়মও নিজেদের রাজনৈতিক কেরিয়ার গুছিয়ে নিয়েছিলেন। করসেবকদের উপরে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়ে মুলায়মের ‘মৌলানা’ তকমা জুটেছিল। আডবাণীকে গ্রেফতার করে বিহারে লালুপ্রসাদ নিজের মাথায় সাম্প্রদায়িক রাজনীতি-বিরোধীর মুকুট বসিয়েছিলেন। দু’জনেরই মুসলিম-যাদব মিলে নতুন ভোটব্যাঙ্ক তৈরি হয়। এখনও হিন্দি বলয়ের রাজনীতিতে সেই অঙ্ক মেনেই ভোটের হিসেব কষতে হয়।
আরএসএস প্রচারক নরেন্দ্র মোদী ১৯৮৭তে বিজেপির গুজরাতের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পান। আডবাণীর রথযাত্রার গুজরাত-পর্ব সংগঠনের দায়িত্ব পেয়ে সেই সময়ই তিনি গুজরাতে দলের ভিত এমন ভাবে তৈরি করেন যা এখনও নড়েনি। ২০০০২-এর দাঙ্গায় মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও সঙ্ঘ পরিবারের মধ্যে হয়তো তা মোদীর পায়ের নীচের মাটি শক্তই করেছিল। তাঁর হাতে রামমন্দিরের শিলান্যাসে তাই একটি রাজনৈতিক বৃত্ত সম্পূর্ণ হল।
রাম জন্মভূমি আন্দোলন থেকেই ভারতীয় রাজনীতিতে নতুন শব্দবন্ধ উঠে আসে। ‘ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতা’। কংগ্রেসের দিকেই বার বার এই ছদ্ম-ধর্মনিরপেক্ষতার আঙুল উঠেছে। যার অর্থ, মুখে ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি, কাজের বেলায় ভোটের জন্য মুসলিম তোষণ। কংগ্রেস আসলে হিন্দু, মুসলিম দুই ভোটই ঝোলাবন্দি করতে চেয়েছিল। হিন্দু ভোটের লক্ষ্যে কংগ্রেস ১৯৯১-এর লোকসভা ভোটের ইস্তাহারে বলেছিল, কংগ্রেস মসজিদ না ভেঙে মন্দিরের পক্ষে। রাজীব গাঁধী ১৯৯১-এর লোকসভা ভোটের জন্য প্রচার শুরু করেছিলেন অযোধ্যা থেকে। রাম রাজ্যের প্রতিশ্রুতি দিয়ে। কংগ্রেসের তখন দাবি ছিল, রাজীবই ১৯৮৬-তে বাবরি মসজিদের তালা খুলতে দিয়েছিলেন। ১৯৮৯-এ তিনিই রামমন্দিরের শিলান্যাসের অনুমতি দেন। কংগ্রেসের ধারণা ছিল, এ কথা বলে সঙ্ঘ পরিবারের হিন্দুত্ব চালে জল ঢেলে দেওয়া যাবে। পি ভি নরসিংহ রাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরে মন্দির-মসজিদের চরিত্র বদল রুখতে আইন আনলেন। লক্ষ্য ছিল, কাশী-মথুরার মসজিদ নিয়ে মুসলিমদের দুশ্চিন্তা কাটানো। এই রাওয়ের বিরুদ্ধেই বাবরি মসজিদ ধ্বংসের সময় হাত গুটিয়ে বসে থাকার অভিযোগ উঠতে সনিয়া গাঁধীর কংগ্রেস পরবর্তী কালে রাওকে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে দিতে কসুর করেনি।
রাম জন্মভূমি আন্দোলনের ধাক্কায় হিন্দি বলয়ের প্রাণকেন্দ্রে কংগ্রেস ক্রমশ মুছে গিয়েছে। কংগ্রেসের উচ্চবর্ণের ভোট বিজেপির কাছে চলে গিয়েছে। মুসলিম, দলিত ভোট চলে গিয়েছে লালু-মুলায়ম-মায়াবতীদের কাছে। কিন্তু কংগ্রেস বাবরি মসজিদের জুজু দেখিয়েই মুসলিম ভোটব্যাঙ্ক নিজের ঝোলায় পুরেছে। যেখানে কংগ্রেস পারেনি, সেখানে কোনও না কোনও আঞ্চলিক দল একই হাতিয়ারে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়েছে। হিন্দুত্ব, জাতপাত, নরম হিন্দুত্বের এই আবর্তেই আটকে থেকেছে দেশের রাজনীতি।
অযোধ্যায় শিলান্যাস ও ভূমিপুজো হয়ে গিয়েছে। তিন দশকের মণ্ডল বনাম কমণ্ডলু রাজনীতিতেও কি এ বার দাঁড়ি পড়বে?
বছর সাতেক আগে ডেনমার্কে পরিবেশ-অর্থনীতি বিষয়ে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গিয়ে এক অদ্ভুত প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল। ইউরোপের এক প্রতিনিধি জানতে চেয়েছিলেন, তোমাদের দেশে এমন কোনও রাজনৈতিক দল রয়েছে, যারা শুধু পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটে লড়ে? উত্তর দিয়েছিলাম, তা সব দলই এ সব কথা একটু-আধটু বলে। পাল্টা প্রশ্ন এসেছিল, শুধুই এ বিষয়ে সওয়াল করে, তেমন কোনও ছোটখাটো দলও নেই? উত্তর দিতে হয়েছিল, না, নেই।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা বলছেন, রামমন্দির নির্মাণ শুরুর সঙ্গে সংখ্যালঘু তোষণের রাজনীতিও শেষ হল। একই সঙ্গে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারা এ কথাও বলছেন, অযোধ্যা তো ঝাঁকি হ্যায়, কাশী-মথুরা আভি বাকি হ্যায়! কাশী-মথুরার মসজিদও সঙ্ঘ পরিবারের ভবিষ্যতের কর্মসূচিতে থাকছে। আরএসএস নেতৃত্বের মতে, রামমন্দির সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদের প্রতীক। ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি দিয়ে তাকে আর দমিয়ে রাখা যাবে না। বিজেপি-সঙ্ঘের ঘোষিত কর্মসূচির মধ্যে ৩৭০ রদ, নাগরিকত্ব আইন, রামমন্দিরের পরেই তালিকায় আসে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। বিবাহ থেকে উত্তরাধিকার— সব ধর্মের, সব সম্প্রদায়ের জন্য একই পারিবারিক আইন। মুসলিমদের মধ্যে আশঙ্কা, এই বিধি এনে হিন্দুদের মূল্যবোধ তাঁদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে। সময় হলেই যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির কাজ শুরু হবে, তার ইঙ্গিত মিলছে। এর পরেও বাকি, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইন চালুর প্রস্তাব। সেখানেও তিরের মুখে মুসলিমরা। মোদী নিজেই জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনের কথা বলেছেন। বিজেপি নেতার তরফে সুপ্রিম কোর্টে আর্জি জমা পড়েছে।
বিজেপির হিন্দুত্বের দাপটে জাতপাতের রাজনীতির কারবারিদের পসারে টান পড়েছে। এত দিন ধর্মনিরপেক্ষতার ধ্বজাধারী কংগ্রেস এখন নরম হিন্দুত্বের পথে। মন্দির না মসজিদ, তা নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে থাকা গাঁধী পরিবার এখন রামের জয়গান গেয়ে রামমন্দিরে সাংস্কৃতিক ঐক্য খুঁজছে। তাঁরা এখন ভোটের প্রয়োজনে নিজেদের শিবভক্ত বলে পরিচয় দেন। প্রয়োজনে পৈতে দেখিয়ে হিন্দুত্ব প্রমাণ করেন। উত্তরপ্রদেশে ব্রাহ্মণ ভোট ফিরে পেতে কংগ্রেস এখন ব্রাহ্মণ পরিষদ গঠন করছে।
শুধুমাত্র পরিবেশের ক্ষতি না করে উন্নয়নের পক্ষে সওয়াল করা রাজনৈতিক দল এ দেশে এখনও নেই। শুধুমাত্র রুটিরুজির পক্ষে সওয়াল করা রাজনৈতিক দলও এ দেশে তৈরি হয়নি। শুধুমাত্র অর্থনীতির শ্রীবৃদ্ধি, গরিবের রুটিরুজির প্রশ্নে এ দেশে এখনও ভোটের লড়াই হয় না। রামমন্দির তৈরি হতে পারে। কিন্তু সেই ‘রামরাজ্য’ এখনও দূর অস্ত্। রামমন্দিরের আন্দোলন শেষ হলেও এ দেশে ধর্মের নামে রাজনীতির শেষ নেই।
সূত্র: আনন্দ বাজার পত্রিকা
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ০৮,২০২০)
পাঠকের মতামত:
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ