শীতকালীন রোগে ৫৮ দিনে ৮১ মৃত্যু
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:এবার হাড় কাঁপানো শীত ও কনকনে বাতাসে বেড়েছে রোগের প্রাদুর্ভাব। ফলে রাজধানীসহ সারা দেশে প্রতিনিয়ত ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত মানুষের সারি লম্বা হচ্ছে। এসব রোগের মধ্যে জ্বর, হাঁচি-কাশি, নিউমোনিয়া, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, অ্যালার্জি, ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া, টনসিলাটাইসিস, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ বা ব্রংকিওলাইটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। আক্রান্তদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধরাই বেশি। আর হাসপাতালগুলোতে শয্যার চেয়ে রোগী বেশি হওয়ায় অনেকের ঠাঁই হচ্ছে খোলা বারান্দা আর মেঝেতে। ফলে বাড়তি চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলোও।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যমতে, গত বছরের ১৪ নভেম্বর থেকে এ বছরের সালের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত ৫৮ দিনে সারা দেশে ঠান্ডাজনিত শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এই সময়ে আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৮৬ হাজার ২৯৫ জন। এর মধ্যে সারা দেশে ঠা-াজনিত শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫২ হাজার ৩৯৩ জন এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৯০২ জন। তবে ডায়রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে তিন জনের। ঠান্ডায় বিভিন্ন রোগে মৃত্যু অধিকাংশই শিশু বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তিন হাজার ৬৪২ জন। তবে এই সময়ে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ ও ডায়রিয়ায় কেউ মারা যাননি বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ঠান্ডাজনিত রোগ থেকে মুক্ত থাকার জন্য শিশুদের পর্যাপ্ত গরম কাপড়ে ব্যবহার, যতটা সম্ভব ঠান্ডা পরিবেশ এড়িয়ে চলা জরুরি।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত ও মৃত্যুর বিবরণী থেকে বিভাগভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত রোগী চট্টগ্রামে। এ বিভাগে ১৪ নভেম্বর থেকে ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত ১৮ হাজার ৭৬৫ রোগী এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। এ ছাড়া ঢাকা বিভাগে (মহানগর ব্যতীত) শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন ১২ হাজার ৪১৫ জন। আর ময়মনসিংহে ৩ হাজার ৮৮৪৮ জন, রাজশাহীতে ২ হাজার ৫১ জন, রংপুরে এক হাজার ৭৪০ জন, খুলনায় ৭ হাজার ৫৫ জন, বরিশালে ৩ হাজার ৪৫২ জন এবং সিলেট বিভাগে ৩ হাজার ৬৭ জন শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়েছেন।
আর শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে মারা যাওয়া ৭৮ জনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রামের বাসিন্দা। এ বিভাগে মারা গেছেন ৫১ জন। এ ছাড়া ময়মনসিংহে ২৩ জন, খুলনায় দুজন ও বরিশালে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। বাকি বিভাগগুলোতে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এ ছাড়া ডায়রিয়ায় মারা গেছে ৩ জন।
এবারের শীত মৌসুমে শ্বাসতন্ত্রের রোগে সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের সংখ্যা নরসিংদী জেলায়। এই জেলায় পাঁচ হাজার ৮৯৪ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এ ছাড়া ডায়রিয়ায় আক্রান্তের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, ঢাকা বিভাগে সর্বোচ্চ দুই লাখ ২৯ হাজার ৬১০ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। চট্টগ্রাম বিভাগে আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ হাজার ৯০ জন। এ ছাড়া ময়মনসিংহ বিভাগে ১৩ হাজার ৪১৭ জন, রাজশাহীতে ১৩ হাজার ৮০০ জন, রংপুরে ৯ হাজার ১০৮ জন, খুলনায় ১৭ হাজার ৫২৬ জন, বরিশালে ১০ হাজার ৮৪৯ জন ও সিলেট বিভাগে ৭ হাজার ৫০২ জন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি টাঙ্গাইলে। এই জেলায় ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৫৭ হাজার ৮৮৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে ১৪ নভেম্বর থেকে ১২ জানুয়ারি সময়ের মধ্যে কেউ মারা যাননি।
এদিকে রাজধানীর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে শীত বাড়ায় নিউমোনিয়া, জ্বরসহ ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা বেশি। হাসপাতালের মেঝেতে ও বারান্দায় পাটি, কাঁথা-বালিশ বিছিয়ে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত ও তাদের স্বজনসহ অসংখ্য মানুষ-শুয়ে বসে রয়েছেন। সেখানেই চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন রোগীরা। হাসপাতালের ধারণক্ষমতার চেয়ে তিনগুণ বেশি রোগী থাকায় হিমশিম খাচ্ছেন নার্স ও চিকিৎসকরা।
ঢামেকের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শিশু ওয়ার্ডের ২০৭ ও ২০৮ নাম্বার রুমে মোট শয্যা রয়েছে ৩৮টি। কিন্তু রোগী ভর্তি আছে এর চেয়ে তিনগুণ বেশি। এর মধ্যে ঠান্ডাজনিত সর্দি-জ্বর, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়ায় রোগী ভর্তি। আর হাসপাতালের বহির্বিভাগে প্রতিদিন তিন থেকে ৪০০ রোগী সেবা নিয়ে থাকেন। যেখানে জরুরি বিভাগে স্বাভাবিক সময়ে রোগী আসত গড়ে ১০০ থেকে ১৫০ জন। আর গত মাসে হাসপাতালের বহির্বিভাগ থেকে সেবা নিয়েছেন ৫ হাজার ৬০২ জন। এর মধ্যে ৬ থেকে ১২ বছর বয়সি শিশু হলো এক হাজার ৯৯১ জন।
ঢাকা শিশু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত তিন মাসে শুধু নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাটিতে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৮৪ জন। এর মধ্যে অক্টোবর মাসে ৩০৮ জন, নভেম্বরে ৩১৩ জন, ডিসেম্বরে ৪৩৭ জন নিউমোনিয়া রোগী ভর্তি হয়েছে। চলতি মাসের হাসপাতালটিতে নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ভর্তি শিশুর সংখ্যা ২৬৫। নিউমোনিয়া নিয়ে বর্তমানে ভর্তি আছে ২০টি শিশু। তবে সবথেকে আতঙ্কের বিষয়টি হচ্ছে বছরের প্রথম সাত দিনেই নিউমোনিয়া আক্রান্ত ছয় শিশুর মৃত্যু।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছে, রোগীর চাপ বাড়ায় হাসপাতালটির ৬৮০ শয্যার মধ্যে একটিও ফাঁকা নেই।
মিটফোর্ড হাসপাতাল ও শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েকগুণেরও বেশি রোগী ভর্তি থাকায় বারান্দা ও মেঝেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে শিশুদের। রোগী ও স্বজনদেরও চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। আর রোগীদের বাড়তি চাপে হিমশিম খাচ্ছেন কর্তৃপক্ষও।
শহিদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. খলিলুর রহমান সময়ের আলোকে বলেন, হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগী বাড়ছে তবে খুব বেশি চাপ নয়। গ্রামাঞ্চলে ঠান্ডার বাড়ার কারণে সারা দেশ থেকেই আমাদের এখানে রোগী আসছে। আমরা চেষ্টা করছি সাধ্যমতো সেবা দিতে।
তিনি বলেন, শীতে এই সময়ে শিশু ও বয়স্কদের বেশি ঝুঁকি থাকে। আর যাদের আগের থেকেই হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নেই, কিডনি রোগ রয়েছে, তাদের ফুসফুসের কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়। তাদেরকে সতর্কতার সঙ্গে চলতে হবে। আর শিশুদের এই সময়ে বাইরে না যাওয়াই ভালো। আর বের হলে গরম কাপড় পড়া, তীব্র শীতের সময় কান-ঢাকা টুপি পরা এবং গলায় মাফলার ব্যবহার করা এবং ধুলাবালি এড়িয়ে চলতে হবে। আর এই সময়ে শিশুদের প্রচুর তরল ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. জাহাঙ্গীর আলম সময়ের আলোকে বলেন, আবহাওয়ার পরিবর্তন ও বায়ুদূষণের কারণে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। কারণ শীতের এই সময়ে বাতাসে ভাইরাসসহ ধুলাবালি বেশি ছড়ায়।
তিনি বলেন, বাচ্চাদের জ্বর-সর্দিকাশি হতেই পারে কিন্তু যখন দেখা যায় জ¦রের সঙ্গে বুকের ভেতরটা দেবে যাচ্ছে এবং বাচ্চার বয়সভিত্তিক যে শ্বাস-প্রশ্বাসের গতি তার চেয়ে বেশি হচ্ছে। এই সময়ে অনেক অভিভাবক অবহেলা করেন। দেরি করে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। যা ঠিক নয়। ঠান্ডা-কাশি হলে কোনো ধরনের অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে কিংবা দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসা উচিত। কারণ জটিল অবস্থা হাসপাতালে আনা হলে অনেক সময় শিশুদের মৃত্যুও হতে পারে।
শীতের এই সময়ে অভিভাবকদের সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রখ্যাত শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. শফি আহমেদ সময়ের আলোকে বলেন, শীত আসার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ শীতকালীন বিভিন্ন ধরনের রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। ঠান্ডার এই সময়ে শিশু ও বৃদ্ধরা খুবই স্পর্শকাতর। তাদের অ্যাজমা, হাঁপানি, ব্রংকিওলাইটিস, নিউমোনিয়া থেকে বাঁচাতে পর্যাপ্ত গরম কাপড়সহ হাত মোজা, পা মোজা পরিয়ে রাখতে হবে। তবে শিশুদের পোশাক হতে হবে নরম এবং ঢোলা ও আরামদায়ক।
তিনি বলেন, ঠান্ডাজনিত রোগগুলো যেন না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। ঠান্ডা পানি ব্যবহার না করে সবসময় কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। তবে রোগীর অবস্থা জটিল হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
পাঠকের মতামত:
- পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় বাবর আলী
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে কেউ যেন বৈষম্যের শিকার না হন: রাষ্ট্রপতি
- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকরা কেন ঢুকবেন, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
- নটর ডেম কলেজে ভর্তির আবেদন শুরু ২৫শে মে
- সুমাত্রায় ভয়ঙ্কর বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জন
- ভারতের প্রধান কোচ হবার প্রস্তাব পেলেন গম্ভীর
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
- "শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন মানে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন"
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস, ২ নম্বর হুশিয়ারি সংকেত
- গাজা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার
- অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
- মদিনায় চলতি বছরে প্রথম বাংলাদেশী হজযাত্রীর মৃত্যু
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত