প্রতিদিনই বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম;হাঁসফাস করছেন মধ্য ও নিম্নবিত্ত
মাহি হাসান, দ্য রিপোর্ট: প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে নিত্যপণ্যের দাম । বেতন বা মজুরি না বাড়ায় নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির মাশুল গুণতে হচ্ছে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তদের, হাঁসফাস করছেন তারা। বাজারকে সামলানোর কোন উপায়ই এখন কাজে আসছে না। আসছে রোজায় পণ্যের দাম আরেক দফা বাড়ার আতঙ্কে আছেন সাধারণ মানুষ। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ,ডলারের উচ্চ মূল্য, বিদ্যুৎ ও জ্বালানীর মূল্য বৃদ্ধি এবং পণ্য আমদানির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খুলতে না পারার কারণকেই মূলত নিত্যপণ্যের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা। বিপরীতে কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের নেতাদের মতে ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রবণতায় দাম বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের।
জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত জরিপ করে বাংলাদেশের নিম্ন আয়ের মানুষের আয়-ব্যয় নিয়ে। এতে দেখা গেছে, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে জ্বালানি তেল, গ্যাস ও বিদ্যুৎ বাবদ খরচ বাড়ায় সামগ্রিকভাবে জীবনযাপনের খরচ বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতিতে সবচেয়ে বেশি বিপদে আছেন ৫৩ শতাংশ মানুষ।
জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, ৫৩ শতাংশ মানুষ পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে গিয়ে জীবনযাপন ও খাদ্য বাবদ খরচ কমিয়েছে, তারা টিকে থাকতে তিনটি উপায় বেছে নিয়েছেন। এর মধ্যে ২৮ শতাংশ পরিবার বাকিতে খাবার কিনছে। ৫৩ শতাংশ ঋণ করছে, ১৫ শতাংশ তাদের সঞ্চয় বা জমানো টাকা ভেঙে প্রতিদিনের খরচের জোগান দিচ্ছে। বাকি ৪ শতাংশ পরিবার জমি বিক্রি করছে বা অন্যত্র চলে গিয়ে টিকে থাকার চেষ্টা করছে। সার্বিকভাবে মাত্র ১৩ শতাংশ পরিবার সরকারি-বেসরকারি সহায়তা পাচ্ছে। জরিপে দেখা গেছে, একজন মানুষের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম যতটা খাবার দরকার, তার দাম এক বছরে ১২ শতাংশ বেড়েছে। বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম খাবার কেনা বাবদ মাসে মাথাপিছু খরচ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৩৯ টাকা, যা উপার্জন করা সাধারণের পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। ২২ শতাংশ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ডব্লিউএফপির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্য ৬৮ শতাংশ মানুষের জন্য গভীর দুশ্চিন্তার বিষয়। খাদ্যপণ্যের মধ্যে চালের দাম এক বছরে বেড়েছে ১১ শতাংশ। আর কোভিড সংক্রমণের আগের সময় অর্থাৎ ২০২০ এর মার্চের আগের তুলনায় বেড়েছে ৬১ শতাংশ।
বাজারের পরিস্থিতি জানতে রাজধানীর মালিবাগ,কাওরান বাজার,মৌলভীবাজার ঘুরেছে দ্য রিপোর্টের এ প্রতিবেদক। বাজারে দাম বাড়ছে না এমন পণ্য খুঁজে পাওয়া যায় নি। রাজধানীর রামপুরায় পরিবার নিয়ে থাকেন ইসহাক মিয়া । একটি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে নাইট গার্ডের কাজ করেন। বেতন পান ১৭ হাজার ৫০০ টাকা। ৫ হাজার ৫০০ টাকা ভাড়া দিয়ে থাকতেন পুর্ব রামপুরার একটা ভাড়া বাসায় এক রুম নিয়ে । বাকি ১২ হাজার টাকা দিয়ে দুই সন্তান নিয়ে ভালোই চলতে পারতেন । এর মধ্য এক সন্তানের বয়স ১৪ বছর। ভর্তি করিয়েছিলেন স্কুলে। পড়াশুনাও করছিলো। কিন্তু এই বছরের শুরুতে স্কুলে আর বেতন দিতে পারেন নি। পড়াশুনা বাদ দিয়ে ছেলেকে এক বাড়ির দারোয়ান হিসেবে কাজে পাঠিয়েছেন। ইসহাক মিয়ার সাথে গিত শনিবার বাজারে কথা হচ্ছিলো এই প্রতিবেদকের । আক্ষেপ করে বাজারের ব্যাগ থেকে দেখালেন মুরগি কিনতে এসে নিয়ে যাচ্ছেন মুরগির পা ও চামড়া। জানালেন তার দুই সন্তানকে আগে প্রতিদিন পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে ডিম খাওয়াতেন। সেটাও এখন বাদ দিয়েছেন। কোন রকমে ডাল ভাত খেতে পারলে এখন খুশি। ইসহাক মিয়াই নয় শুধু। দেশের একটি বিশাল গোষ্ঠীকে এখন এই ধরনের কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হচ্ছে । নওশের আলী নামে এক রিকশাচালক দ্য রিপোর্টকে জানালেন ,তিনি যে মেসে থাকেন সেখানে দুই মাস আগে দুই বেলা খাওয়া বাবদ প্রতিদিন ১০০ টাকা দিতে হতো। গত মাস থেকে ১২০ টাকা দিতে হয়েছে। চলতি মাস থেকে প্রতিদিন ১৪০ টাকা দিতে হচ্ছে। দুই মাসের ব্যবধানে তার প্রতিদিন দুই বেলা খাবার খরচ বেড়েছে ৪০ টাকা।অর্থাৎ, মাসে প্রায় ১২০০ টাকা দিতে হচ্ছে অতিরিক্ত। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার আয় বেড়েছে কি? এই প্রশ্নের জবাবে বলেন, বাড়ার তো প্রশ্নই আসে না উল্টো কমেছে। যেখানে রিকশা রাখেন গ্যারেজ ভাড়া বেড়েছে। সারাদিন রিকশা চালানোর মাঝে কোথায় চা-বিস্কুট-পানি যা খাচ্ছেন সবই অতিরিক্ত দামে । সকালের নাস্তা আর দিনভর চা বিস্কুটের জন্য প্রতিদিনের খরচ ৩০ টাকা থেকে বেড়ে ৫০ -৬০ টাকায় দাড়িয়েছে। কোন ভাবেই পরিস্থিতি সামলে উঠতে পারছেন না বলে জানা চল্লিশোর্ধ এই রিকশাচালক। ঢাকার জ্যামের কারণে বেশী ভাড়া টানতে পারেন না। সময়ে কুলায় না, রাস্তায় আটকে থাকতে থাকতে সময় পেরিয়ে যায়। ফলে রিকশা ভাড়া বাড়লেও দিন শেষে তার আয় বাড়ছে না। শুধু নিম্নবিত্তই নয় ,মধ্যবিত্তকেও পড়তে হচ্ছে চরম বিপদে। দেশের সরকারি একটি ব্যাংকের মধ্যম সারির এক কর্মকর্তা আক্ষেপ করে বললেন, প্রায় ত্রিশ বছর ধরে ঢাকায় বসবাস করছি। কিন্তু এমন বাজে পরিস্থিতির মুখে পড়িনি কখনো। ২২ হাজার টাকা বাসা দিয়ে থেকে আগে অন্তত সপ্তাহে একদিন বাসায় ভালো খাবার (পোলাও,গরু) খাওয়া যেতো। কিন্তু এখন মুরগিই খাওয়ার সুযোগ হয় না। আর পেরে উঠছেন না বলে জানান তিনি । রাজধানীর মালিবাগ বাজারে বাজার করতে আসা এই ব্যাক্তি সংসার চালানোর এ করুণ বর্ণনা দিচ্ছিলেন।
বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাদ্য উপাদান চাল । সেই চালের দাম গত ৪-৫ মাসের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ৭-৮ টাকা। গত সেপ্টেম্বরে সরু চাল বিক্রি হতো ৮৮-৯০ টাকায় যা এখন বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৮৯- ৯০ টাকায় । মাঝারি চাল ৫৬ থেকে ৫৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে । মসুর ডাল ১২০ টাকা থেকে লাফিয়ে উঠতে উঠতে এখন ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চিনি ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে , কখনো ১২০ তে উঠেছে। এই চিনি গত ৬ মাস আগে বিক্রি হতো ৮৫ টাকায় । প্রায় ৩০ টাকা বেড়েছে। ঢাকা শহরে বসবাসরত বিশাল জনগোষ্ঠীর বড় অংশ পুষ্টি নিশ্চিতে ডিম এবং ব্রয়লার মুরগির উপর নির্ভরশীল । কিন্তু গত কয়েকদিনে ডিম আর ব্রয়লার মুরগির দাম নাগালের বাইরে। ব্রয়লার মুরগি এখন ঢাকার প্রায় সব বাজারেই বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায় যা ১৫০-১৬০ টাকায় গত সেপ্টেম্বর- অক্টোবরেই পাওয়া যেতো। এক ডজন ডিম গত সপ্তাহে বেড়ে ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে । যদিও বর্তমানে ১৩৫-১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।গত বছর সেপ্টেম্বরে ১১৫-১২০ টাকা ছিলো ডিমের ডজন।
গুড়োদুধের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েক মাস ধরে । আবুল খায়ের গ্রুপের মার্কস ব্র্যান্ডের গুঁড়োদুধের দর এক মাসে চারবার বাড়ানো হলো । চার দফায় ২৮০ টাকা কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে মার্কসের। শনিবার কোম্পানিটি একদিনে কেজিপ্রতি ২০ টাকা বাড়িয়েছে গুঁড়ো দুধের দাম। মেঘনা গ্রুপের সুপার পিওর গুঁড়ো দুধের দাম এক মাস আগেও প্রতি কেজি ৬৯০ টাকা ছিল। বর্তমানে তা ৮৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে । তরল দুধের প্রায় প্রতিটি কোম্পানিই প্রায় লিটারে বিক্রি হতো ৮০ টাকা বা এর আশেপাশে এখন যা ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে ।লবন প্রায় বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকায়।
আটা ময়দার দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক রকম। গত ৬ মাস আগে কেজি প্যাকেটের আটা পাওয়া যেতো ৫০ টাকায়। বর্তমানে তা কিনতে গুণতে হচ্ছে ৬৮ টাকা। ৬০ টাকায় ময়দা এখন ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
রোজার পণ্য হিসেবে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারের পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত এক মাসে ছোলার দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। বর্তমানে ৯৫ থেকে ১০০ টাকায় উঠেছে। মাসখানেক আগেও প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকা। আর ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য বলছে, গত বছরের এই সময়ে বাজারে প্রতি কেজি ছোলার দাম ছিল ৭০ থেকে ৮০ টাকা। আর এক মাসে আগে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া আজোয়া খেজুর এখন ৮০০ থেকে ৮৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইরানি মরিয়ম খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। এই খেজুরের দাম এক মাস আগেও ছিল ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি। সৌদি মরিয়ম খেজুরের দামও বেড়েছে। এটির দাম কেজিতে ১০০ টাকা বেড়েছে। এখন ৯০০ টাকার আশপাশে ঘুরছে।
এদিকে নিত্য পণের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে টয়লেট্রিজ আইটেম । এগুলোর দাম যেনো নীরবে বাড়ছে। বৈশ্বিক সংকটের কথা বলে কোনো ঘোষণা ছাড়াই নিত্যব্যবহার্য পণ্য সাবান, টুথপেস্ট, পাউডার, ডিটারজেন্ট, শ্যাম্পুসহ সব ধরনের টয়লেট্রিজ পণ্যের দাম প্রতিদিনই বাড়ছে। ৬ মাসের ব্যবধানে প্রায় সব ধরনের টয়লেট্রিজ পণ্যের দাম ১০ থেকে ১২০-১৩০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে । অনেক কোম্পানি দাম না কমিয়ে পরিমান কমিয়ে ভিন্ন মোড়কে বিক্রি করছে।
তথ্য অনুযায়ী, ১০০ গ্রাম লাক্স সাবানের দাম ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৮৫ টাকা। লাইফবয় ১০০ গ্রাম সাবানের দাম ৩২ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫০ টাকা। বেড়েছে সব ধরনের ডিটারজেন্টের দাম। হুইল কাপড় কাচার সাবানের দাম ১৮ টাকা থেকে বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে। ১৩০ টাকার হুইল ডিটারজেন্টের দাম এখন ১৬৫ টাকা। আর ১৫০ টাকার হুইল রিন পাউডারের দাম বেড়ে ২১০ টাকা হয়েছে। ৫০০ গ্রাম ভিমবার লিকুইড বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। লাইফবয় হ্যান্ডওয়াশ ১৭৫ গ্রাম রিফিল ৬৫ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৭৫ টাকা। বোতলজাত লাইফবয় হ্যান্ডওয়াশ ৮৫ টাকা থেকে বেড়ে ১০৫ টাকা হয়েছে। আর ডেটল হ্যান্ডওয়াশের দাম ৭০ টাকা থেকে বেড়ে ৭৫ টাকা হয়েছে।
সানসিল্কের ৩০০ গ্রামের শ্যাম্পুর দাম বেড়ে ৪০০ টাকা করা হয়েছে। অন্যদিকে ডাভ শ্যাম্পু ৩২০ টাকা থেকে বেড়ে ৪৫০ টাকা হয়েছে। আর ৩ টাকা দামের সব মিনিপ্যাক শ্যাম্পুর দাম বেড়ে ৪ টাকা করা হয়েছে। ৯০ টাকার ক্লোজআপ টুথপেস্টের দাম বেড়ে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।১০০ গ্রামের পেপসোডেন্ট ৭৫ টাকায় বিক্রি হলেও এখন তা কিনতে হচ্ছে ১০০ টাকায়। হারপিক ৭৫০ এমএল কিনতে ক্রেতাকে ১৫০ টাকা গুনতে হচ্ছে, আগে যা ছিল ১২০ টাকা।
এদিকে দরবৃদ্ধির দায় নিজেদের কাঁধে নিতে নারাজ ব্যবসায়িরা। তারা বলছেন আমদানি করতে হয় এমন সব পণ্যের এলসি ঠিক মতো এখনো খুলতে পারছেন না। রাজধানীর অন্যতম বড় পাইকারী মার্কেট পুরান ঢাকার মৌলভিবাজার। এই বাজারের ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হাজী মোহাম্মদ বশির উদ্দিন মনে করেন, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বগতির মূল কারণ। দ্য রিপোর্টকে বলেন,যে ধারায় পণ্যের দাম বাড়ছে এমনবস্থায় রোজায় যে বাড়বে না এমন কোন নিশ্চয়তা নেই । ঋণপত্র বা এলসি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, প্রয়োজনীয় সংখ্যক এলসি খোলা যাচ্ছে না। তিনি বলেন "যতদিন ডলারের দাম ১০০ টাকার নিচে না আসবে ততদিন বাজারদর স্বাভাবিক হবে না"। এই ব্যবসায়ী আরও বলেন "ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধে অনেক পণ্য আমদানি করা যাচ্ছে না। অন্য জায়গায় থেকে আমদানি করায় খরচ বেড়ে যাছে । একারণে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে।"
কনজ্যুমারস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, "গত বছরের তুলনায় এবার সব ধরণের পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ব্যবসায়ীদের অতিরিক্ত মুনাফা করার প্রবণতা আরও বেড়েছে। তিনি বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ায় স্বল্পআয়ের মানুষের কষ্ট বেড়েছে।"
(দ্য রিপোর্ট,মাহা/ টিআইএম/ ০৬-০৩-২৩)
পাঠকের মতামত:
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই