ভাষা আন্দোলনে মওলানা ভাসানী
এম গোলাম মোস্তফা ভুইয়া
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে মওলানা ভাসানী ছিলেন প্রথম কাতারে। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট ব্রিটিশ পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্তি পেয়ে পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটে। স্বাধীনতার আগেই পাকিস্তান নামক নতুন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রভাষা কি হবে তা নিয়ে দেশের শিক্ষিত সমাজ ও বুদ্ধিজীবী শ্রেণির একটি ক্ষুদ্র অংশ যে নীরব প্রশ্নের সম্মুখীন হন, তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটে ১৯৪৮ সালে ছাত্র যুবসমাজের মধ্যে। পাকিস্তানের ৫৬ ভাগ মানুষের মুখের ভাষা বাংলাকে অগ্রাহ্য করে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর প্রস্তাবের প্রতিবাদ করে ওঠে পূর্ব বাংলার সচেতন ছাত্র যুবসমাজ। আন্দোলনের শুরুটা সীমাবদ্ধ ছিল ছাত্র ও যুবসমাজের মধ্যেই। ভাষা আন্দোলনের বিষয়টি রাজনৈতিক নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয় অনেক সময় পরে। অনেক রাজনৈতিক নেতা ভাষা আন্দোলনের শুরুতে জড়িত ছিলেন। পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান কার্জন হলে এক ছাত্র সমাবেশে বলেন, ‘ভাষা সম্পর্কে ছাত্রদের দাবিতে নাজিমউদ্দিন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়ে ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি ঢাকার পল্টন ময়দানে এক জনসভায় বলেন যে, ‘উর্দুই হবে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা। প্রদেশের ভাষা কী হবে তা প্রদেশবাসীই স্থির করবেন, কিন্তু পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হবে উর্দু।’
ওই সভায় তিনি মওলানা ভাসানী ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে আক্রমণ করে বক্তব্য দেন। মওলানা ভাসানী সম্পর্কে তিনি যা বলেন তার অর্থ-মওলানা ভাসানীর সঙ্গে ভারতের যোগাযোগ রয়েছে এবং তিনি একজন ‘ভারতের চর’। খাজা নাজিমউদ্দিনের এই অভিযোগের প্রতিবাদে মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী উভয়েই পত্রপত্রিকায় বিবৃতি দেন। মওলানা ভাসানী তার দীর্ঘ বিবৃতিতে বলেন, ‘যেভাবে আজ দেশের সমস্ত জনসাধারণ মুসলিম লীগ শাসনের বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ হইয়া এবং যখন পায়ের নিচ হতে ক্রমেই মাটি সরে পড়ছে তখন খাজা নাজিমউদ্দিনের পক্ষেই বেসামাল হয়ে আমার এবং সোহরাওয়ার্দীর বিরুদ্ধে আবোল তাবোল অভিযোগ আনায়ন করা কিছুমাত্র আশ্চার্যের ব্যাপার নহে। তথাকথিত মুসলিম লীগওয়ালাদের বিগত চার বছরের কুশাসনে দেশ চরম দুর্ভিক্ষ ও দারিদ্র্যের নিম্নস্তরে নামিয়া গিয়াছে। খাজা নাজিমউদ্দিন তাহাদের সব দোষত্রুটি ঢাকিবার জন্য বৃথাই আমাদের প্রতি গালিগালাজ বর্ষণ করিবার অপচেষ্টা করিয়াছেন। ....আমি বর্তমান মুসলিম লীগওয়ালাদের মতো মনে করি না যে, ভারতের মুসলমানদের প্রতি আমাদের কোনো দায়িত্ব নাই। পাকিস্তানের প্রতি আমাদের দেশপ্রেমের জন্য খাজা নাজিমউদ্দীনের সার্টিফিকেটের প্রয়োজন পড়ে না। এ দেশের জনসাধারণ ভালো করিয়াই জানেন যে, বিগত ১৯৪৬ সালে যখন পাকিস্তান ইস্যুর ওপর নির্বাচন হয় তখন আসাম প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সভাপতি থাকিয়াও যখন জাতির সেই ভাগ্য নিয়ন্ত্রণের নির্বাচনে জয়লাভ করিবার জন্য উত্তরবঙ্গে আমি প্রাণপণে কাজ চালাইয়া যাইতেছিলাম খাজা নাজিমউদ্দিনের তখন সুদূর আমেরিকায় এবং তাহার বর্তমান অনুচরবর্গের অনেকেই তখন হয়তো কংগ্রেস নতুবা ব্রিটিশের অধীনে চাকরিরত।’
ভাষা আন্দোলনে করণীয় নির্ধারণে বায়ান্নর ৩১ জানুয়ারি ঢাকার বার লাইব্রেরিতে সর্বস্তরের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের এক সাধারণ সভায় ‘সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ’ গঠিত হয়। এ সভায় যে ৪০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয় সেখানে ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীকে প্রধান করে এবং আবুল হাশিম, আতাউর রহমান খান, কামরুদ্দীন আহমেদ, খয়রাত হোসেন, আনোয়ারা খাতুন, শামসুল হক, আবুল কাশেম, আবদুল গফুর, মোহাম্মদ তোয়াহা, অলি আহাদ, মীর্জা গোলাম হাফিজ, আবদুল মতিন, কাজী গোলাম মাহবুব, শামসুল হক চৌধুরী, খালেক নেওয়াজ খান, সৈয়দ আবদুর রহিম প্রমুখ উল্লেখযোগ্য নেতৃবৃন্দ। সেই সভাতেই ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রাভাষা কমিটির পূর্ব ঘোষিত ৪ ফেব্রুয়ারির ঢাকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্র ধর্মঘট এবং ওই দিনের সভা ও শোভাযাত্রার প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করা হয়। ভাষা আন্দোলনের অন্যতম প্রধান সংগঠক অলি আহাদ লিখেছেন, ‘৬ ফেব্রুয়ারি পূর্ববঙ্গ কর্মী শিবির অফিস ১৫০ মোগলটুলিতে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর সভাপতিত্বে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সরকার যদি ১৪৪ ধারা ইত্যাদি নিষেধাজ্ঞা জারি করে তাহা হইলে আইন ভঙ্গ করা হইবে কি হইবে না তাহাও আলোচিত হয়। বেশির ভাগ উপস্থিত সদস্যই আইনভঙ্গের বিপক্ষে মত দেন। কিন্তু আমি ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে দৃঢ় মত প্রকাশ করি। বৃদ্ধ মওলানা ভাসানীর আসন হইতে আমার বক্তব্যের সমর্থনে জোরালো ভাষায় ঘোষণা করিয়া বলেন যে সরকার আমাদের নিয়মতান্ত্রিক শান্তিপূর্ণ গণ-আন্দোলনকে ইচ্ছাকৃতভাবে বানচাল করিবার জন্য অন্যায়ভাবে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করে। সে সরকার কর্তৃক জারিকৃত নিষেধাজ্ঞাকে মাথা নত করিয়া গ্রহণ করিবার অর্থ স্বৈরাচারের নিকট আত্মসমর্পণ। যা হোক, কোনোরূপ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা ব্যতীতই সেই দিনকার সভা মূলতবী করা হয়।’ (জাতীয় রাজনীতি-৪৭-৭৫)।
২১ ফেব্রুয়ারি হরতালকে সফল করার জন্য ৪ ফেব্রুয়ারি থেকেই প্রস্তুতি চলতে থাকে। ঠিক সেই সময় অর্থাৎ ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী এক মাসের জন্য ঢাকায় সর্বত্র ১৪৪ ধারা জারি করে। সর্বমহলেই সরকারের এই সিদ্ধান্তের তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ওই রাতেই সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সময়টা মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী মফস্বল সফরে ছিলেন। তার অনুপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত সভায় সরকারের জারিকৃত ১৪৪ ভঙ্গের ব্যাপারে সংগ্রাম পরিষদের সদস্যদের মধ্যে তুমুল বাগবিতন্ডা হয়। অলি আহাদ পরিস্থিতি ব্যাপক ও সুস্পষ্ট বিশ্লেষণ করে দেখিয়ে দিয়েছিলেন যে, ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে আন্দোলনের অগ্রসর না হলে ভাষা আন্দোলনের এখানেই অনিবার্য মৃত্যু ঘটবে। আর সরকারি দমননীতির কাছে বশ্যতা স্বীকার করা হবে ও জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত সংগ্রাম চেতনার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হবে। পরিশেষে সভায় ১১-৪ ভোটে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ না করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। ১৪৪ ধারা ভঙ্গের পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন অলি আহাদ, আবদুল মতিন (ভাষা মতিন), শামসুল হক ও গোলাম মাওলা। যাই হোক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের দোদুল্যমানতা সত্ত্বেও ছাত্র-যুবসমাজের আপসহীন প্রচেষ্টায় বায়ান্নর ২১ ফেব্রুয়ারি রচিত হলো এ দেশের সংগ্রামের ইতিহাসে এক গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। ১৪৪ ধারা ভঙ্গের মাধ্যমেই সূচনা হয় ভাষা আন্দোলনের চূড়ান্ত অধ্যায়। যে অধ্যায়ে সালাম, বরকত, রফিকসহ বহু শহীদের রক্তে লেখা হয় ইতিহাস।
ব্যাপক রক্তপাতের কথা শুনেই মজলুম জননেতা ভাসানী ছুটে আসেন ঢাকায়। সরকার এতটা হিংস্র হতে পারে সে আশঙ্কা আগে কেউ করেনি। পরদিন ভাষা শহীদদের স্মরণে যে গায়েবানা জানাজা হয় মেডিকেল কলেজ প্রাঙ্গণে মওলানা ভাসানী তাতে উপস্থিত ছিলেন। এ সম্পর্কে ভাষাসৈনিক মোহাম্মদ সুলতান বলেছেন, ‘মওলানা ভাসানী গায়েবি জানাজা পরিচালনা করেন।’ ভাষাসৈনিক গাজীউল হক বলেন, ‘শহীদদের গায়েবি জানাজা হলো। মোনাজাত করলেন মওলানা ভাসানী।’ ভাষা আন্দোলনের মুখপত্র সাপ্তাহিক সৈনিক লিখেছে, ‘মেডিকেল কলেজের সম্মুখে তিনি (মওলানা ভাসানী) লক্ষ লোকের একটি গায়েবি জানাজার নেতৃত্ব করেন।’ ২১ ফেব্রুয়ারির ভয়াবহ ও বর্বরোচিত ঘটনা সম্পর্কে মওলানা ভাসানী এক বিবৃতিতে বলেন, ‘ঢাকায় যাহা ঘটিয়াছে তাহাকে নিন্দা করার ভাষা আমার নাই। কোনো সভ্য সরকার এরূপ বর্বরোচিত কাণ্ড করিতে পারে আমি দুনিয়ার ইতিহাসে তার নজির খুঁজিয়া পাই না।...পেশি কথা বলার সময় এটা নয়। আমি দাবি করি, অবিলম্বে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হোক। পুলিশি গুলির তদন্ত করার জন্য হাইকোর্ট জজ ও জনপ্রতিনিধি নিয়া গঠিত কমিশন নিযুক্ত করা হোক। আমি অপরাধীদের প্রকাশ্যে বিচার দাবি করিতেছি। এই ব্যাপারে যাদের গ্রেফতার করা হইয়াছে তাদের মুক্তি দেয়া এবং যাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হইয়াছে অবিলম্বে তাহা প্রত্যাহার করা হোক। সর্বোপরি শহীদদের পরিবার পরিজনকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা হোক।’
আন্দোলনকে স্তিমিত করতে শাসকগোষ্ঠী রাজনৈতিক নেতাকর্মী, সংস্কৃতিকর্মীসহ অসংখ্য ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছিল সরকার। যাদের মধ্যে অন্যতম হলেন-মওলানা ভাসানী, আবুল হাসিম, মাওলানা তর্কবাগীশ, শামসুল হক, মোহাম্মদ তোয়াহা, অলি আহাদ, আবদুল মতিন, কাজী গোলাম মাহবুব, খয়রাত হোসেন, খান সাহেব ওসমান আলী, খন্দকার মোশতাক আহমেদ মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী, অজিত গুহ, খালেক নেওয়াজ খান, মির্জা গোলাম হাফিজ, সরদার ফজলুল করিম প্রমুখ। সেই বন্দিজীবন সম্পর্কে ভাষা আন্দোলনের সিপাহসালার অলি আহাদ লিখেছেন, ৫নং ওয়ার্ডে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, আবুল হাসিম, শামসুল হক... ও আমি একত্রে বাস করিতাম। সর্বপ্রকার আশানিরাশার আলো-ছায়ার খেরায় বৃদ্ধ মওলানা ভাসানী সকলের নিকট পিতৃতুল্য স্নেহ, মায়া মমতা এবং সাহস, উৎসাহ ও দৃঢ়তার মূর্ত প্রতীক ছিলেন। আমাদের খাওয়া-দাওয়া ও ঔষুধপত্রের যাহাতে অসুবিধা না হয় তাহার জন্য তিনি জেল কর্তৃপক্ষের সুকৌশলে জয় করিয়া রাখিতেন। মোদ্দাকথা তাহার অপত্যস্নেহ ও নির্ভীক মন সেই সময়ে দুর্লভ প্রেরণার উৎস ছিল।’ (জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫-৭৫)।
সেই সময়কার ভাষা আন্দোলনকারীসহ বিভিন্ন কারাগারে বন্দি কমিউনিস্ট নেতা ও বামপন্থীকর্মীদের মুক্তির জন্য বিদ্রোহ করেন মওলানা ভাসানী। এ প্রসঙ্গে ভাষা আন্দোলনের সিপাহসালার অলি আহাদ তার জাতীয় রাজনীতিতে ১৯৪৫-৭৫ বইয়ে লিখেছেন, ‘রাজবন্দির মুক্তির ও অন্য দাবিতে মওলানা ভাসানী লেবু রস পানে রোজা রাখিবার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। আমরাও বন্দিমুক্তি ও কতিপয় দাবির ভিত্তিতে পূর্ণ অনশন ধর্মঘটের পরিবর্তে মওলানা ভাসানী পরামর্শমতো ৩৫ দিন অনুরূপ রোজা রাখি।’ মওলানা ভাসানী ৫৩-এর ১৮ এপ্রিল থেকে কেন্দ্রীয় কারাগারে আর রোজার মতো নয় সম্পূর্ণ ‘আমরণ অনশন ধর্মঘট’ শুরু করেন, তাতে সরকার বিচলিত হয়, কারণ তার অনশনের সংবাদ পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হতে থাকে। এমনিতেই কারাবারণের সময় মওলানা ভাসানীর শারীরিক অবস্থা ক্রমান্বয়ে অবনতি ঘটতে থাকে। ৫৩-এর ফেব্রুয়ারিতে মওলানা ভাসানীকে কয়েক দিনের জন্য চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে রাখা হয়েছিল। সেই সময় ২১ ফেব্রুয়ারির প্রথম বর্ষপূর্তিতে মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে জেলখানায় এক দিনের অনশন করেন। সেদিন তিনি এক ফোঁটা পানিও মুখে দেননি। অনশন ধর্মঘট শুরুর পর তার অবস্থার অবনতি ঘটলে এবং ব্যাপক জনমতের চাপে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী ১৯৫৩-এর ২১ এপ্রিল কারাগার থেকে মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীকে মুক্তি দিতে বাধ্য হন।
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর যে অবদান তা আজ আর জাতিকে জানতে দিতে চায় না সামাজ্র্যবাদী শক্তির দালাল শাসকগোষ্ঠী। বরং তাকে মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র চলছে অব্যাহতভাবে। রাজনৈতিক কারণে মওলানা ভাসানীর নামটা ব্যবহার করলেও তাকে যথাযথ মূল্যায়ন করেনি কোনো সরকারই।
(লেখক : মহাসচিব, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি-বাংলাদেশ ন্যাপ)
পাঠকের মতামত:
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই