চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-৩
এস কে জামান
(পূর্ব প্রকাশের পর ) সপ্তম শতকের খারিজীদের পদাঙ্ক অনুসরণ করে সালাফিস্টদের অভিযাত্রা শুরু হয় ১৯৮৮-১৯৯৯ সালে । খারিজীদের চিন্তাধারার তাত্ত্বিক দর্শনের সাথে সালাফিস্টদের দৃষ্টিভঙ্গির যথেষ্ট মিল পাওয়া যায় । এদের লক্ষ্য হলো আল্লাহর শাসন প্রতিষ্ঠা, মানব সৃষ্ট সকল সংবিধান অমান্যকরণ এবং কল্পিত খেলাফাত পুনঃপ্রতিষ্ঠা । শরিয়া আইন পরিপালন করে ইসলামী রাষ্ট্রগুলোতে প্রচলিত শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন এবং তথাকথিত অবিশ্বাসীদের রাষ্ট্রে আঘাত সাধন এদের সুপ্ত লক্ষ্য । পরবর্তী কালে এসে প্যান-ইলামিস্টদের বিস্তার ঘটে মিশর, ইয়েমেন, লিবিয়া, ইরাক, সিরিয়া, ও তুরুস্কে । মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বাথ পার্টি ও নাসেরী চিন্তার বিকাশ ঘটে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে ।
সাম্প্রতিক আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো আই এস (ইসলামিক স্টেট) এর উত্থান ও পরবর্তী উগ্র সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড বিশ্ব রাজনীতির চালকদের গভীরভাবে ভাবিয়ে তুলেছে । আদর্শিক দিক থেকে সালাফিস্ট, খারিজাইট, তাকফির ও আই এস কাছাকাছি । আই এসের মূল উদ্দেশ্য হলো অভ্যন্তরীণ ও বহিঃশত্রুদের বিরুদ্ধে জিহাদের মাধ্যমে ইসলামী খিলাফত রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা করা । অন্যদিকে পদ্ধতিগত দিক থেকে আই এসের উদ্দেশ্য হলো সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বর্তমান উদারনৈতিক সামজব্যবস্থাকে চ্যালেঞ্জ করে শরিয়াহ আইনভিত্তিক সমাজ ও রাজনৈতিক মূল্যবোধ তৈরি করা ।
আই এস ২০০৪ সালে সন্ত্রাসবাদী জঙ্গি সংগঠন আল-কায়দার অন্যতম শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হলেও ২০১৪ সালের শুরুতে একটি স্বতন্ত্র সংগঠন হিসাবে আত্মপ্রকাশ সত্যিই আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বেড়ে ওঠা নতুন চ্যালেঞ্জ । কোনো কোনো নিরাপত্তা বিশ্লেষক মনে করেন ৯/১১ এবং আরববসন্ত পরবর্তী অস্থিতিশীল মধ্যপ্রাচ্যে আই এসের উত্থান ও বিকাশ বিশ্বব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণকারী রাষ্ট্রগুলোর রাজনৈতিক স্বার্থকে সমুন্নত রাখতে এ সমস্ত সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলোর সাথে গোপনে আঁতাত করে আসছে । কিছু পশ্চিমা বিরোধী রাজনৈতিক বিশ্লেষকের ধারণা বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থার ত্রাণকর্তারাই মধ্যপ্রাচ্যের তেল সম্পদের উপর নিয়ন্ত্রণ এবং রমরমা অস্ত্র ব্যবসাকে জিইয়ে রাখতে আই এসের ভিতর থেকেই সকল কর্মকাণ্ডের কলকাঠি নাড়ছে ।
ইসলাম: চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ
পৃথিবীর সূচনালগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত বিশ্ব সভ্যতা-সংস্কৃতি পর্যালোচনা করলে আমাদের সামনে এটি সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয় যে, একটি মাত্র আদর্শ স্বীয় প্রজ্ঞা ও সৌন্দর্য প্রদর্শন করে যে কোন সমস্যা মোকাবেলায় পুরোপুরি সাফলতা অর্জন করেছে । আর এ সাফল্য ধরা দেয় অতি অল্প সময়ে, এক জীবদ্দশায়ই । সাফল্যমণ্ডিত কার্যকর এ কালজয়ী জীবনাদর্শের নাম হলো “ইসলাম”- যা শান্তি শৃংখলা, পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সহানুভূতির মাধ্যমে জাতি-ধর্ম- বর্ণ–গোত্র নির্বিশেষে সব মানুষের প্রতি ভালোবাসা, দয়া, সহনশীলতা ও সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় যা বিশ্ব পরিমণ্ডলে সর্বজনীন।
এ ধর্মের শ্বাশত বাণী এসেছে গোটা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক মহান আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে; মানবতার মহান মুক্তির দিশারী সভ্যতার বাহক হযরত মুহাম্মাদ (সা.) এর মাধ্যমে । প্রায় ১৪০০ বছর আগে গোটা বিশ্বজাহান যখন পাপ পঙ্কিলতায় সয়লাব হয়ে গিয়েছিলো । আইয়ামে জাহেলিয়াতের সেই যুগে অজ্ঞতা, বর্বরতা, মারামরি, হানাহানি ও কন্যাসন্তান জীবন্ত মাটি চাপা দিয়ে সমাজ জীবনে নেমে আসে এক ঘোর অমানিশার অন্ধকার । মানবতা যখন ডুকরে ডুকরে কেঁদে ফিরছিলো ঠিক তখনই তিনি বিশ্ব শান্তির অগ্রদূত মানবতার মহান মুক্তির দিশারী হয়ে এই ধরাধমে আবির্ভূত হন । মানুষের সাথে মানুষের ভ্রাতৃত্বের বন্ধন, দয়ামায়া ও ভালবাসা বিনির্মাণের এক অনুপম আদর্শ স্থাপন করেন । নবুয়াত প্রাপ্তির পরে তো বটেই আগেও তিনি চরমপন্থা ও সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় সর্বতোভাবে প্রচেষ্টা চালিয়েছেন ।
তাই আমরা দেখতে পাই মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি ' হিলফুল ফুজুল' সংগঠন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূলের ব্যবস্থা নিয়েছিলেন । যে সময়ে মদ, নারী ও যুদ্ধ ছিল মানবজীবনের সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষার বস্তু । এমনই এক দুঃসময়ে সমাজ ও রাষ্ট্র বিধ্বংসী সন্ত্রাসবাদের মূলোৎপাটন করে শান্তিপূর্ণ সন্ত্রাসবিহীন সুশৃঙ্খল আদর্শ কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন । হিজরোত্তর মদিনায় স্থায়ীভাবে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষা এবং চরমপন্থী ও সন্ত্রাসবাদ সকল ধর্মাবলম্বী বিশেষ করে ইহুদীদের সাথে এক ঐতিহাসিক শান্তি চুক্তি সম্পাদন করেন ।
আগের দুটি পর্ব :
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-১
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-২
মদিনা সনদের ১৩ নং ধারায় বলা হয়েছে -“তাকওয়া অবলম্বনকারী ধর্মপ্রাণ বিশ্বাসীদের হাত সমবেতভাবে ওইসব ব্যক্তির হাতে উত্থিত হবে, যারা বিদ্রোহী হবে অথবা বিশ্বাসীদের মধ্যে অন্যায়, পাপাচার সীমালঙ্ঘন, বিদ্বেষ অথবা দুর্নীতি ও ফ্যাসাদ ছড়িয়ে দিতে তৎপর হবে । তারা সবাই সমেবেতভাবে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে, যদিও সে তদেরই কারো আপন পুত্রও হয়ে থাকে” ।
ইসলাম ও সন্ত্রাস শব্দ দুটি ভাবার্থের দিক দিয়ে এবং কার্যত পরস্পর সাংঘর্ষিক । সন্ত্রাসের স্থান ইসলামে নেই আছে কল্যাণমুখী সমাজ বিনির্মাণের আত্মপ্রত্যয় । মহান আল্লাহ বলেন-“তোমরা দুনিয়ার শ্রেষ্ঠজাতি । মানবতার কল্যাণের জন্য তোমাদের সৃষ্টি করা হয়েছে । তোমরা সৎকাজের আদেশ দিবে ও অসৎকাজ থেকে মানুষকে বিরত রাখবে” । (সুরা আল ইমরানঃ ১১০)
হত্যা, সন্ত্রাস, জিঘাংসা, নির্যাতন নয়, পারস্পরিক সৌহার্দ্য, সম্প্রীতি, সহানুভূতি, সহনশীলতা জীবনের নিরাপত্তা দানের শিক্ষাই দেয় ইসলাম । যেকোনো হত্যাকাণ্ড মানবজাতিকে হত্যার শামিল । হত্যাকারীর স্থান যে শুধুই জাহান্নাম হবে তা কুরআনে বলা হয়েছে - 'কেউ ইচ্ছাকৃত ভাবে কোন মুমিনকে হত্যা করলে তার শাস্তি হবে জাহান্নাম । সেখানে সে স্থায়ী হবে।' (সুরা নিসা- ৯৩)
ইসলাম তার অনুসারীদের সর্বত্র শান্তি প্রতিষ্ঠার নির্দেশ দিয়েছে । কোন অবস্থাতেই চরমপন্থী ও সন্ত্রাসী হয়ে অশান্তি সৃষ্টি করতে কঠিন ভাবে বারণ করে কুরআন বলেছে - দুনিয়ায় শান্তি স্থাপনের পর তাতে বিপর্যয় সৃষ্টি করো না । (সুরা আরাফ – ৫৬ )
বর্তমান সময়ের ইসলামের নামে যে মারাত্মক ব্যাধি চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ সৃষ্টির গভীর ষড়যন্ত্র চলছে তাতে গুটি কয়েক উগ্রবাদী নামধারী মুসলামান জড়িত । যারা ইসলামের সুমহান আদর্শকে মনে প্রাণে লালন না করে বরং একে কুলশিত করার হীন প্রচেস্টায় লিপ্ত । বিশ্বের সকল বরেন্য ইসলামী চিন্তাবিদ এ ব্যপারে একমত হয়েছেন যে, এ ধরণের ব্যক্তি ও তাদের সংগঠন বিভ্রান্ত ও বিপথগামী । এরা ইসলামের শত্রুদের হাতের পুতুলে পরিণত হয়েছে । বিশ্বব্যাপী ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নেওয়ার যে জাগরণ উঠেছে তাতে সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসী শক্তি কিছু অজ্ঞ ও বিক্ষুদ্ধ তরুনদের কৌশলে দলে ভিড়িয়ে ইসলাম কায়েমের নামে সন্ত্রাসী কর্মে লিপ্ত হওয়ার জন্য অনুপ্রাণিত ও প্রশিক্ষিত করছে ।
বর্তমানে স্যাটেলাইট প্রযুক্তির যুগে ইসলামের বিভিন্ন বিষয়কে ভিন্নভাবে অতি ধূর্ততার সাথে বিশ্ববাসীর সামনে উপস্থাপন করা হচ্ছে, যেমন ইসলামের জিহাদকে বিকৃত করে একে সন্ত্রাসের সমার্থক হিসাবে অপব্যাখার নিমিত্তে বহু চক্রান্তমূলক কথিত ইসলামিক ওয়েব সাইট চালু করা হয়েছে । এতে করে সাধারণ মুসলিম ঘরের তরুণরা ভ্রান্তিবশত মনে করছে এগুলো ইসলাম কে জানার আধুনিক মাধ্যম মাত্র । যা কিনা আমাদেরকে ইসলামের সুমহান দিকগুলো তুলে ধরছে । অথচ এর মাধ্যমে তারা উগ্র মতবাদ গ্রহণ করে সন্ত্রাসবাদের দিকে ধাবিত হছে । সাথে সাথে ইহুদীবাদী ও সম্রাজ্যবাদীদের ইসলাম ও মুসলমানদের অগ্রগতি রোধ করার হীন মনোবাঞ্চনা হাসিলের পথ সুগম হচ্ছে ।
চরমপন্থী ও সন্ত্রাসী সবার কাছে সব সময় ঘৃণিত । মহান আল্লাহ এদের ঘৃণার চোখে দেখে তাদের উপর লানত করেছেন । পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে - “যারা পৃথিবীতে অশান্তি সৃষ্টি করে বেড়ায় তদের জন্য রয়েছে লানত এবং মন্দ আবাস” । (সুরা রাদ – ২৫ ) কুরআনে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের ভয়াবহতা তুলে ধরা হয়েছে এভাবে - “ফিতনা (অর্থ প্রলোভন, দাঙ্গা, বিশৃঙ্খলা, যুদ্ধ, শিরক, ধর্মীয় নির্যাতন ইত্যাদি) হত্যার অপরাধ গুরুতর” । (সুরা বাকারা – ১৯১ )
(চলবে)
লেখক: প্রাবন্ধিক ও ব্যাংকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ১৪,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- আবারও সোনার দাম কমলো
- প্রচারে সরকারি সুবিধা পেলে প্রার্থিতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- "ঢাকার ১০ থানা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি"
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- ধরা খেলো শেয়ার কারসাজির ৩ হোতা
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- বাংলাদেশ- ভারত সিরিজ নিয়ে বিসিবির সুখবর
- রোহিত- কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন যুবরাজ
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- তীব্র তাপদাহে এশিয়ার কোন দেশের কী অবস্থা!
- তীব্র তাপদাহে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- "শেরে বাংলার মমত্ববোধ, ভালোবাসা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে"
- বৃষ্টি নিয়ে যে সুখবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে: ওবায়দুল কাদের
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ওমরা পালনে ইচ্ছুক মুসল্লিদের জন্য সৌদি আরবের সুখবর
- আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের তাপদাহের খবর
- কী করছেন হিট অফিসার
- তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি ছাড়িয়েছে, মে মাসের শুরুতে হতে পারে বৃষ্টি
- থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা
- গরমের স্বস্তিতে মিনিস্টার এসি
- ছয় হাজার টন মসুর ডাল কিনবে সরকার
- বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে প্রথম শ্রেণির ৫৭ কর্মকর্তার পদত্যাগ
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- ১৫ বছরে আমাদের চাল আমদানি করতে হয়নি: এলজিআরডি মন্ত্রী
- বৃষ্টির সম্ভ্যব্য সময় জানাল আবহাওয়া অফিস
- বেনজীরের নগদ অর্থের তথ্য চেয়েছে দুদক
- "উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুন্ন হতে পারে"
- ছুটি আরও বাড়বে কি না, জানা যাবে শনিবার
- "বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে"
- যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না: প্রধানমন্ত্রী
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- "বিএনপি একতরফা সমাবেশ করতে গেলে সন্ত্রাস, আগুন সন্ত্রাসের আশঙ্কা থাকে"
- "তাপপ্রবাহ কমে গেলে লোডশেডিং আর থাকবে না"
- নিয়োগপ্রাপ্ত আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার
- দুদিনে সোনার দাম কমলো ভরিতে ৫২৩৮ টাকা
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ঈদযাত্রায় প্রাণ হারিয়েছেন ৩৬৭ জন
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- লোকসান থেকে মুনাফায় হাইডেলবার্গ সিমেন্ট
- "শরীয়াহভিত্তিক প্রোডাক্ট আনলে অনেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে"
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- নির্যাতিত বাংলাদেশীদের নাগরিকত্ব দেবে ভারত: অমিত শাহ
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- ইঞ্জিনসহ বগি লাইনচ্যুত, কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে রেল যোগাযোগ বন্ধ
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- সাংবাদিক আতিকুর রহমান হাবিব এর মৃত্যুতে বিএনপি মিডিয়া সেলের শোকবার্তা
- গাজা ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- বাংলাদেশের সঙ্গে এফটিএ করতে আগ্রহী কাতার
- দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সময় বাড়লো
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী