তামাকজাত দ্রব্যের চোরাচালান ও কর বৃদ্ধি
ইকবাল মাসুদ
বিশ্বের সর্বোচ্চ তামাকজাত পণ্য ব্যবহারকারী ১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশে ৪৩ শতাংশ অর্থাৎ ৪ কোটি ১৩ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ তামাক ব্যবহার করে, যার মধ্যে ২৩ শতাংশ (২ কোটি ১৯ লাখ) ধূমপানের মাধ্যমে তামাক ব্যবহার করে এবং ২৭.২ শতাংশ (২ কোটি ৫৯ লাখ) ধোঁয়াবিহীন তামাক ব্যবহার করে। ধোঁয়াবিহীন তামাক ব্যবহারের হার নারীদের মধ্যে অনেক বেশি। বাংলাদেশে ১৩ থেকে ১৫ বছর বয়সের প্রায় ৭ শতাংশ কিশোর-কিশোরী তামাকপণ্য ব্যবহার করে যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর এই তামাক সেবনের ফলে বাংলাদেশে প্রতিবছর তামাজনিত রোগে মারা যায় ৫৭.০০০ মানুষ আর পঙ্গুত্ববরণ করে ৩,৮২,০০০ মানুষ (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ২০০৪), আর্থিক ক্ষতি হয় বছরে দশ হাজার কোটি টাকারও অধিক। আন্তর্জাতিকভাবে সিগারেট ব্যবসার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ (প্রতি বছর ৩৫০ বিলিয়ন) অবৈধভাবে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বা চোরাচালানের মাধ্যমে বিক্রি হয়। এর ফলে সিগারেটের মূল্য কমে যায় এবং চাহিদা বাড়ে। পরিণতিতে তামাকের ব্যবহার বৃদ্ধির কারণে জনস্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিকভাবে দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী দেখা যায়, তামাক কোম্পানিগুলো নিজেরাই বর্তমান এই চোরাচালানের সুবিধা নিচ্ছে। তামাক চোরাচালান সুসংগঠিত অপরাধ অর্থপাচার এবং অবৈধভাবে অর্থোপার্জনের সাথেও সম্পৃক্ত। ফিলিপ মরিস (মালবোরো ব্রান্ড কোম্পানী) ও ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি উভয়ই ল্যাটিন আমেরিকায় তামাক কালোবাজারির সাথে জড়িত থাকার কারণে তাদের বিরুদ্ধে অবৈধ অর্থোপার্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
১৯৯৭ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চোরাচালান বিষয়ে অনেকগুলো মামলা হযেছে এবং তদন্ত হয়েছে যেখানে কোম্পানিগুলোকে চোরাচালানকৃত সিগারেটের গন্তব্যস্থল সম্পর্কে জানার এবং সংশ্লিষ্ট থাকার বিষয়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির একজন কর্মকর্তাকে চীনে সিগারেট চোরাচালানে ভূমিকা রাখার জন্য হংকংয়ের উচ্চ আদালতের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত করেছে। RJ Renold কোম্পানি আন্তর্জাতিকভাবে সমর্থিত অবৈধভাবে অন্য পথে কানাডাতে সিগারেট প্রেরণ করার ব্যাপারে চোরাচালানকারীদের সহযোগিতা করার জন্য দোষী সাব্যস্ত হয়েছে। এটি এখন পরিষ্কার, অনেক সরকারই এখন এটি অনুধাবন করে যে, তামাক কোম্পানিগুলোর চোরাচালানের সাথে সম্পৃক্ততার জন্য তাদের কাছে যথেষ্ট তথ্য আছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কানাডা, কম্বোডিয়ান গভর্নর, ইকুয়েডর, ইউরোপিয়ান কমিশন এবং ৯ সদস্য বিশিষ্ট ইউরোপিয়ান দেশগুলো ইটালি, জার্মানি, স্পেন, ফ্রান্স, ফিনল্যান্ড, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ড, পর্তুগাল ও গ্রিস হন্ডুরাস এবং বেলিজ আন্তর্জাতিক তামাক কোম্পানিগুলোর চোরাচালানের বিরুদ্ধে আইনি মামলা করেছে অথবা প্রস্তুতি নিচ্ছে।
তামাক ব্যবহারের পরিমাণ কমিয়ে আনার বিভিন্ন পন্থার মধ্যে অন্যতম একটি যথোপযুক্ত উপায় হলো তামাকজাত সামগ্রীর উপর অধিকহারে কর আরোপ করা। তামাক কোম্পানিগুলো প্রতিনিয়ত কর বৃদ্ধির বিষয়টিকে বিরোধিতা করে থাকে। তারা বরাবরই একটি যুক্তিতে বিশ্বাস করে যে, অধিকহারে কর বৃদ্ধির বিষযটি তামাকজাতদ্রব্যের চোরাচালান বৃদ্ধিতে আরও উৎসাহ যোগায়। এছাড়া তামাক কোম্পানি বারবার প্রমাণের চেষ্টা করে যে, কর বৃদ্ধি তামাক নিয়ন্ত্রণের জন্য কোন কার্যকরী পন্থা নয়। করের জন্য চোরাচালান সংঘটিত হচ্ছে সেজন্য চোরাচালানে বিরোধিতা করায় কর কমানো দরকার। কিন্তু বিশ্ব ব্যাংকসহ বিভিন্ন গবেষণা ও তথ্য অনুসারে দেখা যায়, শুধু কর বৃদ্ধির কারণে চোরাচালান সংগঠিত হয় না। বিশ্বের অনেক দেশে অধিকহারে কর বৃদ্ধি করলেও চোরাচালান বৃদ্ধি পায়নি। আবার অনেক দেশ আছে যেখানে কম আরোপ করা হয় কিন্তু সেখানে ব্যাপক চোরাচালান হয়েছে।
তামাকের মূল্যহ্রাসের কারণে তামাক কোম্পানিসমূহ উপকৃত হয়, চাহিদা বৃদ্ধি পায় এবং যারা ধূমপান ত্যাগ করতো তারা কালোবাজারের সস্তা সিগারেট ধূমপান করতে থাকে। তামাক কোম্পানির প্ররোচনায় সরকার তামাকের কম কর নির্ধারণ করে বিধায় বৈধ বাজারে সিগারেটের মূল্য কমে ও চাহিদা বৃদ্ধি পায়। ফলশ্রুতিতে তামাক কোম্পানিগুলো এর সুফল ভোগ করে।
বাংলাদেশেও সংঘবদ্ধ একটি আন্তর্জাতিক চোরাচালানচক্র অত্যন্ত সক্রিয়। তামাকজাতদ্রব্যের চোরাচালানের উপর সামগ্রিক কোন তথ্য পাওয়া না গেলেও ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডস্ এর গবেষণায় অনুসারে দেখা যায় (Illegal pathways to Illegal profits– The big cigarette companies and International smuggling ) ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানি বাংলাদেশে তামাক চোরাচালানের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত এবং তাদের তত্ত্বাবধানে ভারত বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশে চোরাচালান সংগঠিত হয়।
একটি পরিসংখ্যানে আরও জানা যায়, দেশের ব্যবহৃত সিগারেটের ৩০% চোরাচালানের মাধ্যমে আসা সিগারেট। সরেজমিনে ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকা পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, একাধিক জায়গায় অবাধে বিদেশি সিগারেট বিক্রি হচ্ছে যা চোরাচালানের মাধ্যমে এদেশে প্রবেশ করেছে। এরকম কয়েকটি স্থান হলো নীলক্ষেত, এলিফ্যান্ট রোড, গুলশান-১, গুলশান-২, বারিধারা, শ্যামলী, নিউমার্কেট, শাহবাগ, উত্তরা ইত্যাদি। বিভাগীয় পর্যায়েও চোরাচালানের মাধ্যমে আসা সিগারেট, চুরুট ও অন্যান্য তামাকজাত সামগ্রী অবাধে বিক্রি হচ্ছে। যে সকল ব্র্যান্ড খুবই সহজলভ্য তাহলো- Surya, Panama (Indonesia), Dunhill, Maiwand (UK), Lips Cherry Cigars (Netherlands), Marlboro (Switzerland), ORIS, Pine, Gurleen, Esse Lits (Korea), Imperial, Steel, Captain Black, More, Cafe Creme, Winston (U.S.A) ইত্যাদি। এখানে একটি বিষয় লক্ষ্যণীয় যে এখানে একাধিক ব্র্যান্ডের সিগারেট উঁঃু ঋৎবব ঝধষব এর জন্য আমদানি করা হয়েছে। কিন্তু তামাক কোম্পনী গুলো সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে খোলা বাজারে খুচরা বিক্রি করছে আবার অন্য দেশের Duty Free Sale এর জন্য প্রস্তুত করা সিগারেট বাংলাদেশের বাজারে সহজলভ্য।
বাজেটকে সামনে রেখে তামাক কোম্পানিগুলো প্রতিবছর সক্রিয় হয়ে ওঠে। তারা বিভিন্নভাবে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও অর্থ মন্ত্রণালয়কে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকার রিপোর্ট থেকে আমরা জেনেছি এবারও প্রি-বাজেট সভায় এনবিআর তামাক কোম্পানির সাথে আলোচনা করেছে। আমরা জেনেছি বিভিন্ন তামাক কোম্পানিগুলো তাদের পক্ষে বিভিন্ন যুক্তি উপস্থাপন করেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এফসিটিসি আর্টিকেল ৫.৩ অনুযায়ী তামাক কোম্পানির সাথে সরকারের বৈঠক না করার বাধ্যবাধকতা আছে। কিন্তু আমাদের দেশে তা মান্য হয় না। এছাড়া অতীতে আমরা দেখেছি কোম্পানিগুলো তাদের দাবির পক্ষে এমপিদের কাছ থেকে ডিও লেটার সংগ্রহ করে। গত বাজেট বক্তৃতায় মাননীয় অর্থমন্ত্রীও স্বীকার করেছেন- ‘বিশ্বব্যাপী ধূমপানবিরোধী রাষ্ট্রীয় নীতির সাথে সামঞ্জস্য বিধান, তামাকজাত পণ্যের স্বাস্থ্যঝুঁকিহেতু এর ব্যবহার কমিয়ে আনা এবং রাজেস্ব আয় বৃদ্ধি এ খাতের একটি বড় চ্যালেঞ্জ।’
তামাক ব্যবহারের ক্ষতি ও সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে মাথাপিছু আয়বৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতির সাথে সামঞ্জস্য রেখে কার্যকর করারোপের মাধ্যমে প্রতিবছর তামাকপণ্যের দাম বাড়াতে হবে; যাতে তামাকপণ্য ক্রমশ ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। এছাড়া আগামী বাজেট ২০১৭-১৮ এর জন্য আমার সুনির্দিষ্ট সুপারিশ হচ্ছে: সিগারেটের মূল্যস্তরভিত্তিক কর-প্রথা বাতিল করে প্যাকেট প্রতি খুচরা মূল্যের কমপক্ষে ৭০ শতাংশ পরিমাণ সম্পূরক কর নির্ধারণ করতে হবে। বিড়ির ট্যারিফ ভ্যালু তুলে দিয়ে প্যাকেট প্রতি খুচরা মূল্যের ৪০ শতাংশ পরিমাণ সম্পূরক কর নির্ধারণ করতে হবে। গুল-জর্দার ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ পরিমাণ সম্পূরক কর নির্ধারণ করতে হবে। তামাকের ওপর আরোপিত স্বাস্থ্য উন্নয়ন সারচার্জ ১ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে ২ শতাংশ নির্ধারণ করতে হবে। অবিলম্বে তামাকের বিদ্যমান শুল্ক-কাঠামোর পরিবর্তে কার্যকর তামাক শুল্কনীতি প্রণয়ন করতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আগামী ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে তামাকের ব্যবহার সম্পূর্ণ নির্মূল করার যে ঘোষণা দিয়েছেন তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে।
লেখক : প্রধান কর্মকর্তা, স্বাস্থ্য সেক্টর, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন
পাঠকের মতামত:
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ, যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ অধ্যাপক গ্রেফতার
- রাফা ছেড়ে পালিয়েছেন ৩ লাখ মানুষ: জাতিসংঘ
- প্যারিসে এমুবাপ্পের শেষ ম্যাচে পিএসজির হার
- ইসরায়েলিদের সামনেই ফিলিস্তিনের পতাকা ওড়ালেন বাংলাদেশীরা
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার চ্যালেঞ্জ শুরু
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- হজ পালন করতে সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৪৮৪ জন হজযাত্রী
- ইতালির ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- পোশাক শিল্পে এখনই ৩ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা জরুরি
- সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- রোনালদোর স্বপ্ন ভেঙ্গে চ্যাম্পিয়ন নেইমারের আল হিলাল
- শুরুর বিপথ সামলে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১৫৭
- আফগানিস্তানে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩০
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- এসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ
- আজ বিশ্ব মা দিবস, যেভাবে এলো
- এসএসসি ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন শিক্ষক এনামুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- "সীমান্তে গুলি করে দেশের মানুষকে হত্যা করা হলেও সরকার নিশ্চুপ"
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- "সাংবাদিক ও দুদকের কর্মকর্তাকে টাকা দিয়েছেন শামসুজ্জামান"
- এমভি আবদুল্লাহ বাংলাদেশের জলসীমানায় পৌঁছেছে
- সড়কে মৃত্যুহার কমানো সরকারের উদ্দেশ্যে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- ফিলিস্তিনিদের পক্ষে ভোট দিয়েছে বাংলাদেশও
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- "গুলশান লেকে দেখলাম অভিজাত এলাকায় অভিজাত ময়লা"
- একটি পরিবারও ভূমিহীন, গৃহহীন থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- সিরিজ নিশ্চিতের পর টাইগারদের হোয়াইটওয়াশের মিশন শুরু
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- রাশিয়াকে ঠেকাতে আরও অস্ত্র প্রয়োজন: জেলেনস্কি
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ