একান্ত সাক্ষাৎকারে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী
শেখ হাসিনার জন্যই বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তী বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তমের ৭১তম জন্মদিন ছিল ১৪ জুন। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী এই দিনে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার ছাতিহাটি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী ১৯৭১ সালে ১৭ হাজার গেরিলা যোদ্ধা তৈরি করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে গূরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখেন। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ সরকার একমাত্র বেসামরিক যোদ্ধা হিসেবে কাদের সিদ্দিকীকে বীরউত্তম খেতাব ও বঙ্গবীর উপাধিতে ভূষিত করে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘাতকের গুলিতে নিহত হলে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী সশস্ত্র প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু করেন। ১৬ বছর ভারতে নির্বাসিত জীবনযাপন করে কাদের সিদ্দিকী ১৯৯১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে ফিরে আসেন। তিনি ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। কিন্তু দলের সাথে নানান বিষয়ে মতবিরোধের কারণে সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করে ১৯৯৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ নামে নতুন দল গঠন করেন কাদের সিদ্দিকী। বর্তমানে তিনি এই দলের সভাপতি। সমসাময়িক রাজনীতি নিয়ে কাদের সিদ্দিকী সম্প্রতি দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমের মুখোমুখি হয়েছে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক সাগর আনোয়ার।
প্রশ্ন : ৭১ বছরে পদার্পণ করলেন। এই দীর্ঘজীবনে এসে দেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?
কাদের সিদ্দিকী : আসলে মানুষের জীবনে বয়স গুরুত্বপূর্ণ নয়। যিনি জীবন দিয়েছেন তিনিই জীবন নেবেন। জন্মেছিলাম ব্রিটিশে, বড় হয়েছি পাকিস্তানে আর এখন বাংলাদেশে। কখনও কখনও ভালো লাগে আমি এদেশের জন্মের সঙ্গে জড়িত ছিলাম। এদেশটা যদি আরেকটু ভালো থাকতো তাহলে শান্তি পেতাম। ভাবতাম যে দেশটাকে বানিয়েছি সে দেশটা ভালো আছে। যতো কষ্টই হোক স্বীকার করতেই হবে আমরা খুব একটা ভালো নেই। সবই আছে কিন্তু আমরা ভালো নেই। ধীরে ধীরে রাষ্ট্রের সমস্ত কর্তৃত্ব প্রধানমন্ত্রীর হাতে চলে গেছে। সবাই তার মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে। পৃথিবীর অনেক দেশে আমাদের দেশের থেকেও বড় বড় পাহাড় আছে তাদের দেশে পাহাড়ে ধস নামে না। তারা পরিকল্পিতভাবে চলে, আমরা অপরিকল্পিতভাবে চলি। আমাদের দেশে রাস্তায় মানুষের চেয়ে গাড়ি বেশি। কিন্তু কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। চালক তৈরি না করেই গাড়ি আমাদানি করি। আমরা কোনো কিছু ভালোভাবে না শিখেই তার উপর কর্তৃত্ব করতে চাই। আল্লাহ দীর্ঘ জীবন দিয়েছেন, সুস্বাস্থ্য দিয়েছেন এজন্য আল্লাহর কাছে শত কোটি শুকরিয়া। আমি সারাজীবন মনে করতাম বঙ্গবন্ধুর মধ্যে আমার শ্বাস। তিনি মাত্র ৫৫ বছর বয়সে চলে গেছেন। তাই আমার এই বয়স উপরি পাওনা মনে হয়। দেশের জন্য কাজে লাগতে পারলে আরো ভালো হতো। ব্যক্তিগতভাবে সুস্বাস্থ্যে আছি, ভালো আছি। কিন্তু মানুষের কষ্ট আমাকে প্রচণ্ডভাবে পীড়া দেয়। সব সময় সেই পীড়া থেকে পথ খুঁজি। কবে পথ খুঁজে পাবো জানি না। কিন্তু মানুষ দারুণ কষ্টে আছে। কারো কাছে অভিযোগ করার, আশ্রয় নেওয়ার জায়গা নেই। এটাই আজ দেশের জন্য বড় দুশ্চিন্তা।
প্রশ্ন : একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের জন্য সকলের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন কতটা জরুরি বলে আপনি মনে করেন?
কাদের সিদ্দিকী : আসলে গণতান্ত্রিক সমাজ থাকলে নির্বাচন একটি আবশ্যিক প্রক্রিয়া। আমরা গণতান্ত্রিক দেশ। গণতন্ত্র কলুষিত হোক আর নিষ্কলুষ হোক গণতন্ত্রের মধ্যেই আমরা আছি। সেটা ভালো হলে আমরা ভালো থাকবো। খারাপ হলে বিশৃঙ্খলা বাড়বে। আমার মনে হয় এই ভূখণ্ডে একটি সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন এতো প্রয়োজন যেটা এর আগে আর কখনো হয়নি। একটা বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য। উনি নিশ্চয়ই আজকে দেশের সব থেকে ক্ষমতাবান নেতা। জাতির চাইতে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে তার ছোটাছুটি অনেক বেশি। কিন্তু তারপরও বলবো তিনি যদি একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে উতরে যেতে পারেন তাহলে ভাবিকালে একজন গর্বিত নেতা হিসেবে, রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে ইতিহাসে নন্দিত স্থান পাবেন। আর জোর-জবরদস্তি করে ক্ষমতায় থাকলে যতোক্ষণ থাকবেন ততোক্ষণ নেতা। যে মূহূর্তে কর্তৃত্ব চলে যাবে সেই মূহূর্তে পথের কাঙাল। অনেকটা নবাব সিরাজউদ্দৌলার মতো। তাই নির্বাচন যেমন জাতির জন্য প্রয়োজন, মানুষ যে দেশের মালিক, এই মালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজন; তেমনি জননেত্রী শেখ হাসিরা নেতৃত্ব ও ভবিষ্যতের জন্যও প্রয়োজন।
প্রশ্ন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই নির্বাচন হলে সে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে আপনারা বার বার প্রশ্ন তোলেন। এবার নির্বাচনও যদি প্রধানমন্ত্রীর অধীনেই হয় তাহলে?
কাদের সিদ্দিকী : নির্বাচন কারো অধীনে নয়। নির্বাচন কমিশনের সুষ্ঠু পরিচালনায় হওয়া প্রয়োজন। শেখ হাসিনার অধীনে নির্বাচন করে শেখ হাসিনা যদি প্রকৃত অর্থেও জয়ী হোন- অবিশ্বাসের এই জামানায় মানুষকে যদি বিশ্বাস অর্জন করাতে না পারেন, নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হলে তিনি ক্ষমতায় যেতে পারবেন কিন্তু সফলতা পাবেন না। তাই এটা তাকে ভেবে দেখতে হবে। ন্যাড়া তো বেলতলাতে একবারই যায়। বার বার যায় না।
প্রশ্ন : আপনি কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি। ৫ জানুয়ারি নির্বাচন শেখ হাসিনার অধীনে হওয়ায় সেই নির্বাচনে আপনি অংশ নেননি। এবার হলে আপনি আপনি অংশ নেবেন?
কাদের সিদ্দিকী : এ কথা বলার সময় এখনও আসেনি।
প্রশ্ন : বর্তমান নির্বাচন কমিশন নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী? তাদের অধীনে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের সম্ভাবনা কতটুকু?
কাদের সিদ্দিকী : আসলে সময়ের আগে কথা বলা ঠিক না। তাদের কোনো অভিজ্ঞতা নেই। স্থানীয় নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক কথা নয়। এই কমিশন ব্যর্থ এটা যেমন বলা যাবে না। নারায়ণগঞ্জ বা কুমিল্লা নির্বাচন করে অনেক কিছু করে ফেলছে তাও তেমন ঠিক নয়। কয়েকটি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনও দেখেছি- সেখানে কোনো নির্বাচনই হয়নি। রিটার্নিং অফিসার বা নির্বাচনী কর্মকর্তাদের কোনো নেতৃত্ব বা কর্তৃত্ব নেই। সরকারি দল পুলিশের সাথে বোঝাপড়া করে সব করে ফেলে। এসব প্রতিরোধে গণজাগরণ দরকার। রাজনৈতিক কর্তৃত্ব ব্যবসায়ীদের হাতে চলে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের মেরুদণ্ড ভেঙে গেছে।
প্রশ্ন : নির্বাচন এলেই দুই বৃহৎ জোটের বাইরে বিকল্প রাজনৈতিক জোটের সৃষ্টি হয়। এবারও নির্বাচনের আগে তেমনটার সম্ভাবনা কতটুকু?
কাদের সিদ্দিকী : নির্বাচনের সময় জোট হওয়া রাজনৈতিক প্রক্রিয়া। সব সময় হয়েছে-হয়-হবে। মূলকথা এটা কতোটা কার্যকরী। কে, কখন করতে পারে এটাই বড় কথা। দুই বড় জোটের বাইরে আলাদা পথ-ঘাটের সন্ধান মানুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। তাই নিশ্চয়ই হতেই পারে।
প্রশ্ন : দুই জোটের বাইরে বিকল্প জোট সফলতা পায় না কেন?
কাদের সিদ্দিকী : এটাও স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। জন্মের পরে মৃত্যুর মতই। রাজনৈতিক সফলতা জ্যামিতিক বা পার্টিগণিতের হিসেব নয়। রাজনীতির যোগফল সব সময় একরকম হয় না।
প্রশ্ন : সরকারের এই মূহূর্তে প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া কি?
কাদের সিদ্দিকী : অনেক টাকার বাজেট হলেই ভালো বাজেট হবে তা নয়। বাংলাদেশের জন্মের পরই ৫০০ কোটি টাকা দিয়ে বাজেট হয়েছিল। কিন্তু হাজার কোটির বাজেটেও মানুষের মধ্যে উৎসাহ-উদ্দীপনা বা জাতীয় উন্নতির কোন লক্ষণ নেই। এটা সরকারের মেয়াদের শেষ পূর্ণ বাজেট। এই বাজেটে সরকারের প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। সাধারণ অবসরভোগীরা ব্যাংকে টাকা রেখে জীবনযাপন করেন সেখানে যেভাবে অর্থমন্ত্রী ছুড়ি চালিয়েছেন মানুষের কলিজা টুকরো টুকরো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী হয়তো বাজেট পাশের সময় অনেককিছু কাটছাট করবেন সেটাই নিয়ম। কিন্তু ক্ষতি যা হবার হয়ে গেছে। সরকারি দলের এমপিই সংসদে বলেছেন, এই বাজেটের কারণে ৯০ শতাংশ ভোটার নষ্ট হয়েছে। নিজেদের দলের সংসদ সদস্যরা যদি এমন মন্তব্য করেন তাহলে বিরোধীরা কি বলবে?
প্রশ্ন : নির্বাচন আসলেই বিদেশী রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধিদের ছুটাছুটি বেড়ে যায়। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে বিদেশি প্রভাব ছিল স্পষ্ট। এবার নির্বাচনেও বিদেশি প্রভাবের সম্ভাবনা কতটুকু?
কাদের সিদ্দিকী : নির্বাচন আমাদের। ভালো মন্দ আমাদের। পর্দা বড় মারাত্মক জিনিস। একবার কেউ বেপর্দা হলে তার আর পর্দার প্রয়োজন পড়ে না। উলঙ্গের কোনো লজ্জা থাকে না। আমাদের উপর বিদেশিরা যেভাবে প্রভাব খাটায় এটা বড় লজ্জার। নিশ্চয়ই সীমার মধ্যে থেকে বন্ধুরা আমাদের সাহায্য, পরামর্শ দিতেই পারেন। বেপর্দা হয়ে নয়। চোর চুরি করে গোপনে। যে যখন প্রকাশ্যে আসে সে আর তখন চোর থাকে না। ডাকাত হয়ে যায়। আমাদের ক্ষেত্রেও পরামর্শক ও সাহায্যকারীরা বড় সামনে এসে যায়।
প্রশ্ন : হঠাৎ করেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে খুব একটা আলোচনা দৃশ্যমান নেই... কারণ কি?
কাদের সিদ্দিকী : আসলে আমাদের দেশে প্রকৃত যুদ্ধাপরাধীদের অবশ্যই অবশ্যই বিচার করা দরকার। এবং সেটা না হলে স্বাধীনতান জন্য যারা রক্ত দিয়েছেন সেই শহীদানদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা হবে। আমাদের এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার খুবই প্রয়োজন। কিন্তু আন্তরিকতার সাথে হচ্ছে না। নানা সময় নানা সুযোগ সুবিধার জন্য পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। দলীয় ও ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হওয়া উচিত।
(দ্য রিপোর্ট/সাআ/এপি/জুন ১৭, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল