সাতছড়ির পাম বাগানে রাতের অন্ধকারে ফল পাচার
কাজল সরকার, হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জের সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে থাকা পাম বাগানটি অযত্ন ও অবহেলায় কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ৩শ’ ১০ একর ভূমিতে প্রায় অর্ধলক্ষাধীক পাম গাছ শুধু জাতীয় উদ্যানের ঐতিহ্য হয়ে দাড়িয়ে আছে। অযত্ন ও অবহেলায় কারণে কোন কাজে লাগছে না এই গাছগুলো।
কিন্তু এই পাম বাগান আসলেই কি ঐতিহ্য হারাতে বসেছে অযত্ন ও অবহেলায়, না অন্য কোনো ষড়যন্ত্র রয়েছে এর পেছনে। নাকি সেখানে লোকচক্ষুর অন্তরালে চলছে অন্য কোন খেলা। এমন হাজারও প্রশ্ন মনের মধ্যে নিয়ে শুরু হয় অনুসন্ধান।
সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানে অবস্থিত টিপরা পল্লীর বাসিন্দা, ব্যবসায়ী ও বন্য কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে জানা গেল ভিন্ন ভিন্ন তথ্য। কারও তথ্যের সাথে কারও মিল নেই।
কেউ বলছেন ফল আসে না, কেউ বলছেন ফল আসে কিন্তু কোথায় যায় বা কি হয় জানা নেই, আবার কেউ বলছেন রাতের অন্ধকারে অন্যত্র পাচার হচ্ছে এই ফলগুলো।
তবে কর্তৃপক্ষের বাদী এখানের গাছগুলোতে ফল আসে না। আর যা আসে তা বন্যপ্রাণীর খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
তবে প্রথমেই এ বিষয়ে জানতে যাওয়া হলো উদ্যানের ভেতরে টিটপা পল্লীতে। সেখানে স্থানীয়দের সাথে কথা হয় পাম ফল নিয়ে। তবে খোলা-মেলাভাবে কেউই কিছু বলতে রাজি নন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন টিপরা বাসিন্দা জানান, সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের সামনে অনেকগুলো পাম গাছ আছে। ওই গাছগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে এগুলোতে কখনও ফল আসতে দেখা যায়নি। কিন্তু গহীন জঙ্গলের ভেতরে থাকা কয়েক হাজার গাছে গরমের সময় (গ্রীষ্মকালে) প্রচুর পরিমাণে ফল আসে। তখন এই ফলগুলো বাগানের কয়েকজন নির্দিষ্ট শ্রমিক সংগ্রহ করেন। তবে তারা এই ফলগুলো সংগ্রহ করা পর কোথায় নেন বা কার কাছে নেন তা তাদের জানা নেই।
জাতীয় উদ্যানের সামনে পর্যটকদের জন্য রয়েছে খাবারের হোটেলসহ বেশ কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। স্থানীয় এক ব্যবসায়ীর সাথে কথা হয় এ বিষয়ে। তবে তিনিও নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেনি।
ব্যবসায়ী মো. ফজলুর রহমান বলেন, আমরা সব সময় ব্যবসা নিয়ে বস্ত থাকি। জঙ্গলের ভেতরে খুব একটা যাই না। তবে মাঝে মধ্যে দূর দূরান্ত থেকে পরিচিত লোকজন আসলে তাদেরকে নিয়ে অনেক সময় গহীন জঙ্গলে যাওয়া হয়। অনেক সময় দেখা গেছে কিছু লোক গহীন জঙ্গলের ভেতরে থাকা পাম গাছগুলো থেকে ফল সংগ্রহ করেছেন। কিন্তু কোনো দিন তাদেরকে এ বিষয়ে কোন প্রশ্ন করিনি।
তিনি আরও বলেন, বিষয়টি এমন হবে জানলে তাদেরকে জিজ্ঞেস করতাম। কে বা কারা এই ফল সংগ্রহ করাচ্ছে বা প্রতি বছর কি পরিমাণ ফল সংগ্রহ করা হয়, কোথায় যায় ফলগুলো ইত্যাদি।
এ সময় কথা হয় আরও বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীর সাথে। সবার উত্তর একটাই। কোথায় যায় ফল তা জানি না। তবে মাঝে মধ্যে ফল সংগ্রহ করতে দেখা যায়। কিন্তু ফলগুলো কখনও প্রকাশ্যে আসে না।
তাদের কাছ থেকে এমন তথ্য পাওয়ার পর আবারও গন্তব্য সাতছড়ির ভেতরে। সেখানে গিয়ে শ্রমীকদের খোঁজ করলেও কাউকে পাওয়া যায়নি। আবারও গহীন জঙ্গল থেকে উদ্যানের সামনে ফিরে আসা। এ সময় স্বেচ্ছায় সামনে আসেন স্থানীয় এক ব্যক্তি। তিনি জানালেন পাম ফল যেভাবে এখান থেকে রাতের আধারে অন্যত্র পাচার হয়।
নাম না প্রকাশ করার শর্তে তিনি জানান, গরমের সময় উদ্যানের কয়েক হাজার গাছে ফল আসে। সে ফলগুলো প্রতিদিনই কয়েজন শ্রমীক সংগ্রক করেন। পরে রাতের বেলা ট্রাক ভরে সেগুলো এখান থেকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়।
তিনি বলেন, সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের ভেতর দিয়ে যাওয়া ঢাকা-সিলেট পুরাতন মহাসড়ক দিয়ে ডাকাতির ভয়ে রাতের বেলায় কোন যানবাহান চলাচল করে না। সন্ধ্যা নামার পর থেকে এই রাস্তাটি দিয়ে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। এমনকি দূর দূরান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীরাও সন্ধ্যার আগেই ওই রাস্তা থেকে চলে যান। এখানকার ব্যবসায়ীরাও তাদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়েন, কেউবা বাড়িতে চলে যান। সেই জন্য এখানে রাতে কি হয় তা কেউই প্রত্যক্ষ করতে পারেননি।
তিনি কি করে বিষয়টি দেখেছেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখানে আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকায় আমি রাতে এখানেই অবস্থান করি। মাঝে মধ্যে রাতে দোকান থেকে বাহিরে বের হই। তখন এ দৃশ্য দেখা যায়। প্রতিরাতেই ট্রাক ভর্তি করে এখান থেকে পাম ফল নেওয়া হয়। তবে কে সেগুলো নেন বা কোথায় নেয় তার নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারব না।
তাদের কাছ থেকে এমন তথ্য পাওয়ার পর গন্তব্য এবার বন কর্তৃপক্ষের কাছে। বন বিট কর্মকর্তা মো. আনিছুজ্জামান স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কথা মিথ্যে দাবি করে জানান, এখানে তেমন কোন শ্রমিকই নেই। এখানে কর্মকর্তা কর্মচারী মিলিয়ে লোক আছে মাত্র ৭ জন। তাছাড়া উদ্যানের গাছগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। কিছু গাছের আবার ফল দেয়ার বয়সও অতিক্রম হয়ে গেছে। কিছু গাছে ফল আসে না। কারণ এখানের আবহাওয়া পাম চাষের জন্য উপযোগী নয়। আর হাতে গুণা কয়েকটি গাছে পল আসলে এগুলো বন্য জীবজন্তু খেয়ে ফেলে।
তিনি বলেন, এখান থেকে যদি কোন ফল সংগ্রহ করতে দেখাও যায় তাহলে সে বিষয়ে আমি অবগত নই।
বনের কর্মকর্তা হিসেবে বিষয়টিতে নজর দেয়া আপনার দায়িত্ব। তাহলে কেন আপনি ফল সংগ্রহ হচ্ছে এ বিষয়ে অবগত নন ? এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, আমি নিয়মিত তীক্ষ্ন নজর রাখছি। কিন্তু আমার চোখে এমন কোন দৃশ্য ধরা পড়েনি।
এক পর্যায়ে তিনি এ ব্যাপারে রেঞ্জ অফিসার মো. মাহবুব হোসেনের সাথে কথা বলতে পরামর্শ দেন। তবে রেঞ্জ অফিসে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। এমনকি তার ব্যবহৃত ফোন নাম্বারটিও বন্ধ পাওয়া যায়।
এ ব্যাপারে চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাইজার মোহাম্মদ ফারাবি বলেন, সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের পাম গাছের বিষয়টি রহস্য মনে হচ্ছে। তবে আমি নতুন যোগদান করা এখন পর্যন্ত সেখানে যাইনি। শিঘ্রীই বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান করব।
(দ্য রিপোর্ট/এনটি/নভেম্বর ০৮, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- ইসরাইলের সামরিক স্থাপনায় আঘাত হেনেছে হিজবুল্লাহর ড্রোন
- রাজধানীর বাজারগুলোতে সব ধরনের মুরগির দাম কমেছে
- বিশ্বকাপ প্রস্তুতিতে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
- রাফায় হামলা বন্ধে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিতে আইসিজের প্রতি আহবান
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- "প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টার ফলে টেলিযোগাযোগ সেবা সবার হাতের মুঠোয়"
- বাজেট ৬ জুন দিবো ও বাস্তবায়নও করব: প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- "আ.লীগ সরকার তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছে"
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- "যারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে, তাদের মুখোশ খুলে দেওয়ার সময় এসেছে"
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- হামলা আরও জোরদার করেছে ইসরায়েল, রাফায় বাস্তুচ্যুত ৬ লাখ মানুষ
- শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আ.লীগের কর্মসূচি
- উপজেলা নির্বাচন: ৫২ জনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি
- ৪৮ ঘণ্টার তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু
- নর্থ সাউথ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা ১৪৩১ অনুষ্ঠিত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- প্রস্তুতি আমার মনে হয় ভালো হয়েছে: হাথুরুসিংহে
- কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি ব্যাংক রিপোর্টারদের
- "নিজস্ব গতিতে চলতে না দিলে পুঁজিবাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন সম্ভব নয়"
- নির্বাচন ইস্যু পেছনে ফেলে যুক্তরাষ্ট্র সামনের দিকে তাকাতে চায়: লু
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- "বাংলাদেশের সাথে আস্থার সম্পর্ক আরও গভীর করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র"
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- "সবার জন্য গ্রহণযোগ্য করতে শ্রম আইনের সংশোধন করা হচ্ছে"
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- "জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে"
- নো হেলমেট, নো ফুয়েল: সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
- "বিএনপি সরকার ক্ষমতায় এসে সব কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেয়"
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- মেট্রোরেল শুক্রবার চালানোর প্রস্তুতি
- নির্বাচন নিয়ে বিএনপির ষড়যন্ত্র সফল হয়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- অস্বাভাবিক শেয়ারদর বৃদ্ধির কারণ জানে না এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত
- অপরিপক্ব লিচুতে বাজার সয়লাব
- মিরাজকে নিয়ে চমক দিতে পারে বিসিবি!
- কোচ ফাহিমকে নিয়ে সাকিবের একাকী অনুশীলন
- ঢাকার হোটেল-রেস্টুরেন্টে ডিসকাউন্ট পাবেন পুলিশ সদস্যরা
- আট জেলার ওপর দিয়ে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে
- ঝিনাইদহ-১ আসনে উপনির্বাচন ৫ জুন
- লুর বাংলাদেশ সফর গুরুত্বপূর্ণ নয়: বিএনপি
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৫ হাজার ৫১৫ হজযাত্রী
- ঢাকায় এসেছেন ডোনাল্ড লু
- মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: আপিল করবে সরকার
- গাজায় রাতভর ইসরাইলের বিমান হামলায় নিহত ২০
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- মঙ্গলবার দুপুরে বাংলাদেশ দল ঘোষণা
- বিভিন্ন অঞ্চলে ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে
- হজ যাত্রীদের ভিসা অনুমোদনের সময় বাড়ানোর আহবান প্রধানমন্ত্রীর
- এপ্রিলে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
- "আমেরিকায় পোশাক রপ্তানি কমার পেছনে বিশ্বযুদ্ধ পরিস্থিতি দায়ী"
- রিজার্ভ কমে এক দশকের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল
- ডোনাল্ড লুর সফরে যেসব বিষয় আলোচনা হবে, জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
- কঠিন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন পুতিন
- এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকার স্যাংশন বা ভিসানীতির কেয়ার করে না: কাদের
- দুই দিনে ৫ হাজার ৯২৬ হ্জ যাত্রী ঢাকা ছেড়েছেন
- ইসরায়েল গাজায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: যুক্তরাষ্ট্র
- আইইবি ৬১তম কনভেনশনের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
- না ফেরার দেশে হায়দার আকবর খান রনো
- বিশ্বকাপ দল ঘোষণা, সহ-অধিনায়ক তাসকিন
- ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- জি এম কাদেরের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বে ফিরতে বাঁধা নেই
- নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাবে বাংলাদেশ
- সরকার পরিবর্তনে এখন জনগণের হাত নেই: জিএম কাদের
- নাগরিকত্ব ত্যাগ করে অন্য কোনো দেশের নাগরিক হলে এনআইডি বাতিল
- শিক্ষায় ছেলেরা পিছিয়ে কেন, কারন খুঁজতে বললেন প্রধানমন্ত্রী
- আবারও সিআইপি হলেন এম এ রাজ্জাক খান রাজ
- পাঁচটি ইলেক্ট্রোলাইট ড্রিংকস কোম্পানির মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- আজ কুতুবদিয়া পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- সহযোগী অধ্যাপক হলেন ৯০ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- সৈয়দপুরে বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালু, আটকেপড়া যাত্রীদের স্বস্তি
- বাগেরহাটে বজ্রপাতে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত
- ইউএস ট্রেড শো- ২০২৪ এ ইসলামী ব্যাংকের স্টল উদ্বোধন
- দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিভাজন সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে: মির্জা ফখরুল