হোসেনউদ্দীন হোসেনের কবিতা : অনাবাদী সোনালী খড়ের ভুঁই
সাইদ হাফিজ
কথাসাহিত্যিক হিসাবে সমধিক খ্যাত হয়ে থাকলেও হোসেনউদ্দীন হোসেন আপদমস্তক কবি - মাটিবর্তি মানুষের কবি। লেখালেখি শুরু করেন গত শতাব্দীর পঞ্চাশ দশকের মাঝামাঝি সময়ে এবং কবিতায় হাতেখড়ি দিয়েই তিনি সাহিত্যের খাতা খোলেন। কবিতা হয়ে ওঠে তার ভাব প্রকাশের একান্ত শিল্পমাধ্যম। মুক্তিযুদ্ধের পর তার কাব্যচর্চায় ছেদ ঘটে; শুরু হয় প্রবন্ধ, ছোটগল্প ও উপন্যাস লেখার কাজ। গদ্যকে শিল্পমাধ্যম হিসেবে বেছে নিলেও কবিতা তাকে মাঝে মধ্যে ভাবিয়ে তুলেছে। এই ভাবনাগুলোকে তিনি আবার রূপ দিতে শুরু করেন কবিতায়। দুই বাংলার বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলেও সময়ের আবর্তনে তাদের মধ্যে অনেক কবিতাই হারিয়ে গেছে। যেগুলো পাওয়া গেছে সেগুলো নিয়ে ‘শেষ বিদায়ের আগে’ নামে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। সংখ্যায় অল্প হলেও চেতনা ও বোধের গভীরতায় তার কবিতা শক্তিশালী; কল্পনা ও বাস্তবতার শৈল্পিক বুননে তৈরি জীবন্ত কাব্যপ্রতিমা। তার কবিতা অনায়াসলব্ধ, কষ্টকল্পনাহীন, অব্যর্থ লক্ষ্যভেদী।
বিষয় বৈচিত্র্যের দিক দিয়ে তাঁর কবিতায় প্রেম-প্রকৃতি, সময়-সমকাল, সমাজ-রাজনীতি, ইতিহাস, বিনষ্টি ও মৃত্যু চেতনা ইত্যাদি বিষয়গুলো অবস্থান অনুযায়ী স্থান দখল করে আছে। তবে ‘শেষ বিদায়ের আগে’ এই নাম করণের মধ্যে কবির যে বিশেষ প্রবণতা পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তা হোলো ‘মৃত্যু চেতনা’। আপাত প্রবীণ এই প্রাণবন্ত কবি প্রকৃতির প্রশস্থ প্রান্তর আঁকড়ে প্রাণের পিপাসা জানিয়েছেন কবিতায় কবিতায়।
এই আছি। এই নেই। মাটি হয়ে যাবে, থাকবে না ছায়াও।
কে কবে এসেছিলো জানবে না কেউ
থাকবে না রক্ত মাংস। মুছে যাবে নাম।
শে. বি. আ., পৃ.-১৩
বাংলার চিরযৌবনা প্রকৃতিকে কবি ভালবেসেছেন একান্ত মগ্নতায়। এই প্রকৃতিপরায়ণতা তাকে প্রকারন্তরে ব্যথিত করেছে আসন্ন বিচ্ছেদের আশঙ্কায়। প্রকৃতির নিয়মকে নিষ্ঠুরতার তকমা না দিয়ে, আসা-যাওয়াকে সহজাত প্রক্রিয়া বলে মেনে নিলেও তার সহজ স্বীকারোক্তিই যেন তার অজান্তেই বিচ্ছেদ বিরহে বেদনার্ত পাখির গান হয়ে উঠেছে।
এই গ্রামে, এই পথে; তরুছায়া দীঘল মাঠের
সবুজ ঘাসের বুকে আর আমি রাখবো না চরণ কখনো।
শে. বি. আ., পৃ.-৯
যে সৃষ্টির নেপথ্যে ত্যাগের মহিমা থাকে না সে সৃষ্টি অসাড়। ত্যাগ এবং বিনয়; জ্ঞানের এই প্রধান সর্ত দুটি মানুষকে শিল্পের দিকে ধাবিত করে। প্রকৃত শিল্পীকে তাই ধ্যানী হতে হয়; ত্যাগী হতে হয়। হোসেনউদ্দীন হোসেন ত্যাগী শিল্পী। শিল্পকে ভালোবেসে তিনি ত্যাগ করেছেন শাহরিক জীবনের নিশ্চিত সাফল্য ও অনিবার্য খ্যাতি। রাজধানী কেন্দ্রিক মরিচিকাময় নাগরিক জীবনের মোহকে কিল মেরে ভেঙে দিয়ে অস্তিত্বের নিগূঢ় শেকড়াশ্রয়ী মানুষের কাতারে স্থায়ী আবাস গেড়েছেন। নগরের ক্রমাগত হাতছানিকে রীতি মতো বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বেছে নিয়েছেন বাপ-দাদার চিরায়ত খামার বাড়ি; লাঙ্গল কাঁধে ছুটে গেছেন ফসলি মাঠে; শস্যবীজ বুনে নিষ্ফলা মাঠে প্রাণের অনুরণন ঘটিয়েছেন। এ-কর্মে কবির লজ্জা নেই বরং নিজের সরলতাই হয়ে উঠেছে কবির ইতিবাচক অহংকার।
সোনাদানা নিয়ে ওগো করিনে কারবার
শস্যবীজ বুনি আমি এটাই অহঙ্কার
শে. বি. আ., পৃ.-৭৪
কবির নগরবিমুখতার স্পষ্ট কারণ তিনি জানিয়ে দিয়েছেন তার কবিতায়। নিসর্গ প্রেমে দেউলিয়া এই কবির আর যেন কোথাও যাওার উপায় নেই। গ্রামের বুনো ঘাস, খড়কুটো আর লতাপাতা দিয়ে গড়া একটুখানি আশ্রয় কবিকে বেঁধে রেখেছে মাতৃ স্নেহের পরম মমতায়। ঘাসের সাথে যার মন বিনিময় হয় তার কি যান্ত্রিক জীবনের যানজট ভালো লাগে?
দূরবর্তী নগর তাকে ডাকে
গ্রামের জলাভূমি মাঠ ঘাট ফেলে কোথাও ইচ্ছে করে না যেতে
...
কে যেন ভালোবাসা ছড়িয়ে দিয়েছে ঘাসে ঘাসে সারা মাঠময়
নিসর্গ দাঁড়িয়ে রয়েছে কী মোহন পরিবেশে
কেন যাবো এই জলাভূমি মাঠ ঘাট ফেলে ওই দূর নগরে
শে. বি. আ., পৃ.-১০
নগরবিমুখতা কবিকে মাঝে মধ্যে ভাবিয়ে তুলেছে। সবাই যেখানে ঊর্ধ্বশ্বাসে নগরের দিকে ছুটছে সেখানে তিনি কি পশ্চাদ পদ? না, কবি তা মনে করেন না; তিনি মোটেও হতাশ নন। সবাই খ্যাতি আর সাফল্যের মোহে ছুটলেও কবি জানেন তা কতটা মেকি ও ক্ষণস্থায়ী। তাই কবি আপাত অন্ধকারে আছেন এ-কথা মানলেও নিজেকে কপট, তেলবাজ, চাটুকার ও মিথ্যাচারীদের দলভূক্ত করতে চাননি। কারণ কবিকে নিজের বিবেকের আদালতে দাঁড়াতে হয়। সেখানে নিজেই নিজের মুখোমুখি হন এবং সন্ধেহাতীত ভাবে কবির জয় হয়।
তবুও পদ্মা পার হচ্ছে পাখি
আমিই কেবল অন্ধকারে থাকি
বলবে না কেউ আমাকে মিথ্যাচারি
আমাকেই আমি রক্ষা করতে পারি
শে. বি. আ., পৃ.-১২
বাংলা সাহিত্যে জীবনানন্দ দাশের গায়ে ‘প্রকৃতির কবি’ লেবেল আটা থাকলেও, ‘প্রকৃতির কবি কোন কবি নন?’ বুদ্ধদেব বসুর এমন প্রশ্ন অমূলক নয়। কারণ প্রকৃত কবি মাত্রই প্রকৃতির কবি। হোসেনউদ্দীন হোসেন-এর কবিতার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রকৃতি তার কবিতায় একটি অনন্য চরিত্র নিয়ে উপস্থিত হয়েছে। জীবনানন্দের প্রকৃতি ও হোসেনের প্রকৃতির মধ্যে মোটাদাগের পার্থক্য বিদ্যমান। হোসেনের প্রকৃতি দৃশ্যমান, অনায়াসলব্ধ, বাস্তবিক চিরায়ত বাংলার রেখাচিত্র। অপর দিকে জীবনানন্দ দাশের প্রকৃতি কাল্পনিক, থিওরিটিকাল ও চরম হাইপোথিটিকাল। এ-প্রশ্ন শুনে দাশপ্রেমিরা আহত হলেও সত্য যে, দাশ মশায় তাঁর কবিতায় যে প্রকৃতিকে তুলে এনেছেন তা কি আদৌ বাংলার প্রকৃত রূপ? আবহমান বাংলার নানা উপকরণ মহৎ শিল্পীর মহিমায় কাব্যরূপ দিলেও তত্ত্ব ও ইজমের কচলাকচলিতে তাঁর প্রকৃতি হয়ে উঠেছে দুর্বোধ্য। ‘পাখির নীড়ের মতো চোখ’ কোন কালে কারও ছিল কি না আমার জানা নেই। একথা ভুলে যায়নি যে, সাহিত্যের বাস্তবতা ও জীবনের বাস্তবতা এক নয়। কবি তাঁর কল্পনার রাজ্যে স্বাধীন, মত্ত হাতির মতো দাপিয়ে বেড়াতে পারেন আকাশ, পাতাল সমস্তই। তারপরও সাহিত্যের সাথে জীবনের সামঞ্জস্য বিধান করাটাও তো জরুরী। অবশ্য এ-জন্য কবির চেয়ে কবির সময়ই অনেক বেশি দায়বদ্ধ।
হোসেনউদ্দীন হোসেন ইজমতাড়িত কবি নন। কবিতা তাঁর অবসরের আন্তরিক প্রেম। তাঁর কবিতায় প্রেম ও প্রকৃতি যেনো সহোদর যমজ বোনের মতো হাত ধরাধরি করে দাঁড়িয়ে আছে। একটি থেকে আরেকটিকে আলাদা করতে গেলেই কবিতার প্রাণনাশের আশঙ্কা দেখা দেয়।
এখন বসন্ত সময় নেই তার যৌবনের তুল
সাঁওতালী মেয়ে যায় (সবজির ঝুড়ি কাঁখে)
চুলে গুঁজে আফিমের ফুল।
শে. বি. আ., পৃ.-৪২
হোসেনউদ্দীন হোসেন-এর কবিতা পড়তে পড়তে অবচেতনেই এলিয়টের কথা মনে আসে; মনে আসে তাঁর ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’-এর কথা। বিশ্বসাহিত্যের এমন কোন মাস্টার পিস নেই যা হোসেনের নজরস্থ হয় নি। ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’ও যে বাদ পড়েনি এ-কথা নিশ্চয় আর বলার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু গর্ব করার বিষয় প্রকৃতি প্রসঙ্গে তিনি এলিয়ট কিংবা অন্যদের দ্বারা মোটেও প্রভাবিত হননি। ‘দ্যা ওয়েস্ট ল্যান্ড’-এর প্রকৃতি ধূসর, মরুময়, প্রাণহীন। পাশ্চাত্যের পোড়ো জমি মানে অনুর্বর মরা ক্ষেত, যেখানে আগাছাও ঠিকমতো জন্মাতে পারে না। অপর দিকে ভূ-প্রাকৃতিক ভাবে বাংলা এমন এক ভৌগলিক অবস্থানে অবস্থিত যেখানকার মাটি উর্বর। এতটাই উর্বর যে, অনাবাদী জমিও একেবারে ফেলনা নয়; প্রেমিকার হৃদয় হরণের জন্য ভরে ওঠে সোনালী খড়ে।
দিতে পারি দানপত্র হরিত কাগজে লিখে
একখণ্ড অনাবাদী সোনালী খড়ের ভুঁই
শে. বি. আ., পৃ.-৭১
বিষয়ের পাশাপাশি কবিতার দেহসৌষ্ঠব নির্মাণেও কবি সমান মনযোগী। একান্ত ঘরোয়া ও স্বাস্থকর শব্দ দিয়ে কবিতার অবয়ব সাজিয়েছেন। অকারণ শব্দ নিয়ে মুচড়ামুচড়ি করেননি কোথাও। কবি যে শিশুর মতো সরল ও নিষ্পাপ তা তাঁর কবিতা পড়লে অনুধাবন করা যায়। কবিতায় অহেতুক পাণ্ডিত্ব দেখানোর মধ্যে তিনি কবির সততা খুঁজে পান না। সরলতাই যেন তাঁর কবিতার প্রধান অলঙ্কার। বাক্য ব্যাবহারের ক্ষেত্রে তিনি প্রয়োজন অনুসারে দীর্ঘ ও ছোট বাক্য ব্যবহার করেছেন; বিষয় অনুসারে কবিতার আকৃতির ক্ষেত্রেও তিনি তেমন রীতিই অনুসরন করেছেন। অলঙ্কার ব্যবহারের বেলায়ও তিনি স্বাচ্ছন্দ্যে বাংলা অলঙ্কার শাস্ত্রকে অনুসরণ করেছেন। তাঁর কবিতায় ব্যবহৃত উল্লেখযোগ্য অলঙ্কার সমূহ নিচে তুলে ধরা হোলো:
উপমা:
পড়ে আছে ছায়া পোষমানা বিড়ালের মতো বৃক্ষের তোলে
শে. বি. আ., পৃ.-১৩
আকাশে ধবল গাভীর মত চরে বেড়াচ্ছে ছেঁড়াছেঁড়া মেঘ
শে. বি. আ., পৃ.-২০
বুক দুটো তার পদ্মের মতো খাড়া
শে. বি. আ., পৃ.-২৯
বাঘের ছালের মতো ডোরাকাটা শয়তানের শাল
শে. বি. আ., পৃ.-৩০
আকাশে লকেটের মতো ঝুলে ছিল চাঁদ।
শে. বি. আ., পৃ.-৪৭
চিত্রকল্প:
এই রাতে মরা চাঁদ
হলুদ রুমাল উড়োয় মাধবীর মাথার ওপরে
জ্যোৎস্নার দেহের মাংস খসে পড়ে
ঝরে পড়ে হাড়
শে. বি. আ., পৃ.-৪৯
প্রতিক:
পুবের দরোজা খুলে হামাগুড়ি দিচ্ছে লাল বল
লাল বল গড়ায়ে গড়ায়ে যাবে আরও পশ্চিমে
শে. বি. আ., পৃ.-১৫
উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে ইজমের দাসত্ব না করলেও শিল্পের বাণিমূর্তি নির্মাণে অবচেতন ভাবেই তার কবিতায় কিছু ইজমের অনুপ্রবেশ ঘটেছে। সেগুলো ঠিক তত্ত্ব হিসেবে না এসে অনেকটা শিল্পসহায়ক হিসেবে কাজ করেছে। কোথাও কোথাও তিনি জড়বস্তুতে অনুভূতি আরোপ করেছেন যা এক্সপ্রেশিনিজমের পর্যায়ে পড়ে।
সন্ধ্যা নেমে আসছে ধীর পায়ে – অতি ধীর পায়ে
নিঃশব্দ নির্জন হয়ে উঠছে পড়ন্ত বিকেলের সারামাঠ
শে. বি. আ., পৃ.-২৫
কখনো কখনো বাস্তবতাকে প্রকাশ করেছেন উদ্ভট কল্পনার মধ্যদিয়ে। এই পরাবাস্তববাদী চেতনার মধ্যে লুকিয়ে আছে অধিবাস্তববাদী চেতনার আভাস।
পুড়ে পুড়ে ভস্ম হয় ভয়ংকর ড্রাগনের শ্বাসে
পৃথিবীর সব কটি মাংসল সবুজ যুবতী।
শে. বি. আ., পৃ.-৩
শেষ রাতে জলে ডুবে মরে গেছে চাঁদ
ভোরের বাতাসে ভাসে তার আর্তনাদ
শে. বি. আ., পৃ.-৬৫
গীতিময়তা কবিতার অন্যতম গুণ। তার কবিতায় এক বিশেষ ধরণের সাংগীতিক মাধুর্য আছে। কবিতা পড়তে গেলে বারবার একটা সুর পাঠককে পথভ্রষ্ট করে। মনে হয় গভীর রাতে কোনো দূর গায়ে কোনো এক অপরিচিতা চিকন মিহি সুরে কী একটা গাইছে, কিন্তু সে গানের ভাষা উদ্ধার করা যাচ্ছে না; অথবা সে সুর যেন কোনো বিধবার প্রথম যৌবনে সন্তান হারানোর বিলাপ।
আর কোনোদিন তারা উঠবেনা জেগে
ফিরে পাবে নাকো তারা জীবনের সাধ
বাতাসে কান্না ঝরে গভীর উদ্বেগে
শেষ রাতে জলে ডুবে মরে গেছে চাঁদ
শে. বি. আ., পৃ.-৬৫
আমাদের ঠোঁটের ফাঁকে চাপা পড়ে যে কথাগুলো নিয়ত অব্যক্ত থেকেই মার খেয়ে যায়, কবি তার ঐশ্বরিক জীবনীশক্তি দিয়ে কবিতার আশ্রয়ে তাদের প্রাণ দান করেন। কবি তাই স্রষ্টার দোসর, জ্ঞানীকুল শিরোমণি। হোসেনউদ্দীন হোসেন কবিতায় যে বাঁশি বাজিয়েছেন তা স্পর্শ করেছে মানব বোধের অমোঘ বাণ বেঁধার বিন্দুকে। কবিতার প্রেম আর প্রেমের কবিতা মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। কবিতার এই যাদুস্পর্শ ছড়িয়ে পড়ুক - সকল প্রাণে, সকল গানে।
লেখক: প্রাবন্ধিক ও কবি
পাঠকের মতামত:
- মিনিস্টার নিয়ে এসেছে হাম্বা অফার
- ভিকারুননিসার ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তি বাতিল, অনিয়ম তদন্তের নির্দেশ
- ভোজ্যতেলের দাম বাড়ছেনা ঈদের আগে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গোটা বাংলাদেশ এখন কাঁটাতারের বেড়ায় আটকে আছে: রিজভী
- সূচকের পতন অব্যাহত
- সরকার রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে দেশকে ফোকলা বানিয়েছে: মির্জা ফখরুল
- "ভিসানীতির অধীনে সাবেক সেনাপ্রধানকে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়নি"
- "ভাইদের কোন লাইসেন্স ছিল প্রমাণ দিতে পারলে শাস্তি মেনে নিব"
- সহযোগী কোম্পানি গঠনের অনুমতি পেয়েছে প্রাইম ব্যাংক
- এটিবিতে লেনদেনের নতুন নির্দেশনা বিএসইসির
- আইসিবি সিকিউরিটিজের শেয়ার ক্রয়ের সীমা বাড়লো
- গুজব ছড়ানো নিয়ে আবারও সতর্কতা জারি বিএসইসির
- জেড ক্যাটাগরিতে কোম্পানি স্থানান্তরে বিএসইসির নতুন নির্দেশনা
- ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ চায় না বিএসইসি
- "রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার যুক্তরাষ্ট্রের কোনো হাত নেই"
- ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে
- দিবালাকে ছাড়া কোপা খেলবে আর্জেন্টিনা
- সৌদি পৌঁছেছেন ৩২ হাজার ৭১৯ জন হজযাত্রী
- ১২টা পর্যন্ত ১৭ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে: ইসি সচিব
- বিশ্বের চতুর্থ সর্বোচ্চ শৃঙ্গ লোৎসে জয় করলেন বাবর আলী
- বিশ্বকাপ নিয়ে নিজের পরিকল্পনা জানালেন লিটন দাস
- "বিএনপি জনগণকে ভয় পায় তাই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে না"
- গাঁজায় যা হচ্ছে তা গণহত্যা না: বাইডেন
- ঢাকায় এসেছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা
- হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি নিহত
- ডিপজলের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে হাইকোর্ট
- যেভাবে তরুণ আইনজীবি থেকে ক্ষমতার সিংহাসনে রাইসি
- দ্বিতীয় দিনে আবারও সড়ক অবরোধ অটোরিকশা চালকদের
- ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর খবরে অস্থির তেলের বাজার
- "অটোরিকশা বন্ধের মধ্য দিয়ে গরিবের আহার কেড়ে নেয়া হয়েছে"
- খামেনির ঘনিষ্ঠ প্রেসিডেন্ট রাইসি সম্পর্কে যা জানা যায়
- রাঙামাটিতে ইউপিডিডিএফ'র অর্ধদিবস অবরোধ চলছে
- কোপা আমেরিকাতেও খেলা হচ্ছে না এদেরসনের
- টানা চার মৌসুম প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা ম্যান সিটির
- সৌদি পৌঁছেছেন ৩০ হাজার ৮১০ জন হজযাত্রী
- দেশের ১১টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আভাস
- মোহাম্মদ মোখবার হবেন ইরানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট
- তাপদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
- প্রেসিডেন্ট রাইসির বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারে প্রাণের কোনো চিহ্ন নেই
- ইরানের গণমাধ্যম বলছে, রাইসি নিহত হয়েছেন
- "ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না, তাহলে কি ঋণখেলাপিরা ঢুকবে"
- আওয়ামী লীগ এখন পরগাছায় পরিণত হয়েছে: জিএম কাদের
- সোনার ভরি ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে
- "কিরগিজস্তানে কোন বাংলাদেশি ছাত্র গুরুতর আহত হয়নি"
- শিল্প খাত পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- দেশটা এখন মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর শঙ্কা
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- হজ যাত্রীদের হেলথ চেক আপে বিকাশে ১০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়
- শেয়ার হস্তান্তর করাবেন আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোক্তা
- নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- স্যানিটেশনকর্মীদের স্বাস্থ্যগত রক্ষায় কাজ করবে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন
- ঈদ উপলক্ষ্যে নতুন মডেলের পণ্য উন্মোচন করেছে ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার
- সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- "লড়াকু মানসিকতার শান্ত একজন ভালো নেতা"
- "বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে যথেষ্ট বেগ পেতে হবে"
- তাপপ্রবাহের মধ্যে চোখ রাঙানি দিচ্ছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল
- ৭ উদ্যোক্ত্যর হাতে জাতীয় এসএমই পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- ২১মে ঢাকা আসছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আজ শেষ হচ্ছে এসএসসির ফলাফলের পুনঃনিরীক্ষার আবেদন
- মিরপুরে অটোরিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশে: প্রধানমন্ত্রী
- পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় বাবর আলী
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ