‘নন্দিত-নিন্দিত’ এস কে সিনহা অধ্যায়ের সমাপ্তি
দেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে একটি আলোচিত ইস্যুর আপাত অবসান হলো। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহার পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গ্রহণের মধ্য দিয়ে শেষ হলো একটি পর্ব। তবে সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার উত্তরসূরি নিয়োগ সম্পন্ন হলে তার পদত্যাগের ফলে যে শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে সেটাও পূরণ হবে।
এস কে সিনহা বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে অন্যতম আলোচিত নাম। ১৯৫১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার তিলকপুর গ্রামে তার জন্ম। বাবা ললিত মোহন সিনহা এবং মায়ের নাম ধনবতী সিনহা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পাস করার পর ১৯৭৪ সালে সিলেট জেলা জজ আদালতে অ্যাডভোকেট হিসেবে কাজ শুরু করেন।
তিনি ১৯৭৪ সালে সিলেট বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৭৮ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯০ সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর শেখ হাসিনা সরকারের প্রথম মেয়াদে তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। ২০০৯ সালের আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের প্রথম মেয়াদে ১৬ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান এসকে সিনহা। আর ২০১৫ সালের ১৭ জানুয়ারি দেশের ২১তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নেন তিনি।
নিয়োগের পরই বিচার বিভাগে ডিজিটালাইজেশন ও মামলা জট কমানোর ব্যাপারে তৎপর হন সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা। উচ্চ আদালতের পাশাপাশি নিম্ন আদালতকেও ক্রমান্বয়ে কম্পিউটার সুবিধার আওতায় আনার ব্যবস্থা করেন। উচ্চ আদালতে চালু করেন অনলাইন দৈনন্দিত কার্যতালিকা। সুপ্রিম কোর্টে মামলার তথ্যও কম্পিউটারাইজড করা হয়।
অনলাইন কজলিস্ট ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে বার্ষিক ক্যালেন্ডার, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য সব বিচারপতির নামের তালিকা, প্রধান বিচারপতিসহ অন্য সব বিচারপতির সংক্ষিপ্ত বায়োগ্রাফি, সুপ্রিম কোর্টে কর্মরত বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের নামের তালিকা, কেস সার্চ, কজলিস্ট অ্যাপস, বাংলাদেশের বিচার বিভাগের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, বিভিন্ন নোটিস, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে যুক্ত হয়।
বিচারকদের অনলাইনে ছুটির ব্যবস্থা করতে একটি ই-এপ্লিকেশন সফটওয়্যারও তৈরি করা হয় বিচারপতি এসকে সিনহার আমলে। শুধু সুপ্রিম কোর্ট নয় পুরো বিচার বিভাগে ডিজিটালাইজেশন উদ্যোগের অংশ হিসেবে আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ নেন তিনি। এর অংশ হিসেবে সিলেটের ২০টি আদালতে ডিজিটাল এভিডেন্স রেকর্ডিং চালু হয়েছে। শিগগিরই দেশের ৬৪টি জেলার আদালতেও এ প্রকল্প চালু করার কথা বলা হয়েছিল। তাছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে চাঞ্চল্যকর মামলার আসামি ও জঙ্গিদের বিচার কাজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পরিচালনার বিষয়টিও ভাবছিলেন বিচারপতি এসকে সিনহা।
মামলা জট কমানোর ক্ষেত্রেও সবসময় গুরুত্ব আরোপ করেন। দায়িত্ব গ্রহণের পরই সুপ্রিম কোর্টের অবকাশ কমানোর পাশাপাশি আপিল বিভাগের কর্মঘণ্টাও বৃদ্ধি করেন। তাছাড়া অধস্তন আদালতে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির উপর জোর দেন তিনি। ২০১৬ সালের ১ নভেম্বর বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ উপলক্ষে প্রধান বিচারপতি এক বানীতে মামলা নিষ্পত্তির হার বৃদ্ধির একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ২০০৭ সালে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণের পর দুই মাসে মামলা নিস্পত্তি হয় ৮৩ হাজার ৯১, ২০০৮ সালে ৪ লাখ ৪২ হাজার ৭২৫, ২০০৯ সালে ৪ লাখ ৬২ হাজার ২৩৫, ২০১০ সালে ৭ লাখ ৯ হাজার ১১২, ২০১১ সালে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৬২৮, ২০১২ সালে ৭ লাখ ২৫ হাজার ৫২৩, ২০১৩ সালে ৬ লাখ ৬২ হাজার ২২, ২০১৪ সালে ৭ লাখ ৩৪ হাজার ৩৫৯ এবং ২০১৫ সালে ৮ লাখ ৪৭ হাজার ৩৯৮টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে। তাছাড়া ২০১৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৬ লাখ ৮২ হাজার ৮৫টি মামলা নিস্পত্তি হয়েছে।
দ্রুত মামলা নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে কিছু সীমাবদ্ধতার কথাও ওই বিবৃতিতে তুলে ধরেন তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। তিনি বলেন, যেখানে ১০ লাখ মানুষের জন্য আমেরিকায় ১০৭ জন, কানাডায় ৭৫ জন, ইংল্যান্ডে ৫১ জন, অস্ট্রেলিয়ায় ৪১ জন ও ভারতে ১৮ জন বিচারক রয়েছেন। সেখানে বাংলাদেশে ১০ লক্ষ মানুষের জন্য মাত্র ১০ জন বিচারক রয়েছেন। নিম্ন আদালতে প্রেষণ ব্যতীত ১৩০০ বিচারক রয়েছেন, যাদের পক্ষে ২৭ লাখের বেশি মামলা নিস্পত্তি করা অসম্ভব। এ জন্য নতুন করে শূন্য পদে প্রায় ৪০০ বিচারক নিয়োগের কথা বলেন তিনি।
প্রাতিষ্ঠানিক পদক্ষেপ ছাড়াও বিচারক হিসেবে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলা শুনানিতে ছিলেন এসকে সিনহা। যার মধ্যে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল, পঞ্চম সংশোধনী মামলাসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ মামলায় বেঞ্চের সদস্য ছিলেন। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আপিল নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে অধিকাংশ মাশলায় মূখ্য ভুমিকা পালন করেন বিচারপতি এসকে সিনহা।
বিচার বিভাগে গতি আনয়ন এবং ঐতিহাসিক ও সাংবিধানিক বিষয় নিষ্পত্তিতে যার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা, সেই এসকে সিনহার সঙ্গে হঠাৎ করেই রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে। অবসরের পর রায় লেখা নিয়ে বিচারপতি এ এই এম শামসুদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে গত বছর জানুয়ারিতে বিতর্কে জড়িয়ে যান প্রধান বিচারপতি। ওই সময় দায়িত্ব গ্রহণের বর্ষপূর্তির দিনে এক বাণীতে বিচারপতি এসকে সিনহা বলেন, অবসরের পর রায় লেখা অসাংবিধানিক।
তার এই বক্তব্যের পর বিরোধী দল বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে দেওয়া রায়কে অবৈধ বলে দাবি করতে থাকে। এই বিতর্কের পর থেকে বিচারপতি এসকে সিনহাকে নিয়ে সরকারের মধ্যে কিছু সন্দেহ দানা বাধতে থাকে। কারণ, রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল সংক্রান্ত ত্রয়োদশ সংশোধনী মামলার রায়টি সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক অবসরের প্রায় ১৬ মাস পর স্বাক্ষর করেছিলেন। তাই প্রধান বিচারপতির এই বক্তব্য প্রকারান্তরে সরকারের বিপক্ষে গিয়েছিল।
এরপর মাসদার হোসেন মামলার প্রেক্ষিতে অধস্তন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধি প্রণয়ন নিয়ে সরকারের সঙ্গে টানাপোড়েন শুরু হয় বিচারপতি এসকে সিনহার। অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণে রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমতা প্রদান করে সংবিধানের ১১৬ নম্বর অনুচ্ছেদকে বিভিন্ন সময়ে ‘দ্বৈত শাসন’ হিসেবেও অভিহিত করেন তিনি।
তবে চূড়ান্ত বিপত্তি ঘটে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী বাতিল সংক্রান্ত মামলার রায় নিয়ে। বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা পুনরায় সংসদের কাছে ফিরিয়ে নিতে ২০১৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী পাস করা হয়। এরপর তা ওই বছরের ২২ সেপ্টেম্বর গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। এ অবস্থায় সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ওই বছরের ৫ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের নয়জন আইনজীবী হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ৫ মে আদালত সংখ্যাগরিষ্ঠ বিচারকের মতামতের ভিত্তিতে ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ বলে রায় দেন। সেই রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা আপিল চলতি বছর ৩ জুলাই সর্বসম্মতিক্রমে খারিজ করে দেন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের বেঞ্চ।
চলতি বছর ১ আগস্ট ওই মামলার ৭৯৯ পৃষ্ঠার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। পূর্ণাঙ্গ রায়ে সমাজ, রাজনীতি ও ইতিহাস বিষয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ দেন তৎকালীন প্রধান প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা। যার মধ্যে ‘কোনো একক ব্যক্তির নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়নি’- এমন পর্যবেক্ষণে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরোক্ষভাবে অবমাননা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। তার বিরুদ্ধে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকেই বক্তব্য আসে। ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে বিচারপতি এসকে সিনহার পদত্যাগ দাবি করা হয়।
এসব আলোচনা সমালোচনার মধ্যেই গত ৩ অক্টোবর এক মাসের ছুটিতে যান সাবেক এই প্রধান বিচারপতি। ছুটিতে থাকাকালীন সময়েই ১০ নভেম্বর পর্যন্ত ছুটির মেয়াদ বাড়িয়ে গত ১৩ অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ায় যান এসকে সিনহা। বিদেশ থেকেই গত ১০ নভেম্বর রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র পাঠান বিচারপতি তিনি। সেই পদত্যাগপত্র সোমবার গৃহীত হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে বহুল আলোচিত প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা অধ্যায়ের অবসান ঘটে।
একজন বিচারপতির এভাবে মেয়াদের আগেই পদত্যাগ করে চলে যাওয়ার ঘটনাকে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছেন আইনবিদরা। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের পূর্ববর্তী মেয়াদে আইনমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী ব্যারিস্টার ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ সম্প্রতি বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে সামরিক শাসনের সময় একজন বিচারপতিকে সরিয়ে দিয়েছিলেন জেনারেল এরশাদ। এই একটি ইতিহাস আছে। তাছাড়া প্রধান বিচারপতি ছুটিতে গেলে পরবর্তীতে এভাবে পদত্যাগপত্র দাখিলের আর কোন নজির নেই।’
লেখক : গণমাধ্যমকর্মী।
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/নভেম্বর ১৪, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- মিনিস্টার নিয়ে এসেছে হাম্বা অফার
- ভিকারুননিসার ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তি বাতিল, অনিয়ম তদন্তের নির্দেশ
- ভোজ্যতেলের দাম বাড়ছেনা ঈদের আগে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গোটা বাংলাদেশ এখন কাঁটাতারের বেড়ায় আটকে আছে: রিজভী
- সূচকের পতন অব্যাহত
- সরকার রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে দেশকে ফোকলা বানিয়েছে: মির্জা ফখরুল
- "ভিসানীতির অধীনে সাবেক সেনাপ্রধানকে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়নি"
- "ভাইদের কোন লাইসেন্স ছিল প্রমাণ দিতে পারলে শাস্তি মেনে নিব"
- সহযোগী কোম্পানি গঠনের অনুমতি পেয়েছে প্রাইম ব্যাংক
- এটিবিতে লেনদেনের নতুন নির্দেশনা বিএসইসির
- আইসিবি সিকিউরিটিজের শেয়ার ক্রয়ের সীমা বাড়লো
- গুজব ছড়ানো নিয়ে আবারও সতর্কতা জারি বিএসইসির
- জেড ক্যাটাগরিতে কোম্পানি স্থানান্তরে বিএসইসির নতুন নির্দেশনা
- ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ চায় না বিএসইসি
- "রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার যুক্তরাষ্ট্রের কোনো হাত নেই"
- ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে
- দিবালাকে ছাড়া কোপা খেলবে আর্জেন্টিনা
- সৌদি পৌঁছেছেন ৩২ হাজার ৭১৯ জন হজযাত্রী
- ১২টা পর্যন্ত ১৭ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে: ইসি সচিব
- বিশ্বের চতুর্থ সর্বোচ্চ শৃঙ্গ লোৎসে জয় করলেন বাবর আলী
- বিশ্বকাপ নিয়ে নিজের পরিকল্পনা জানালেন লিটন দাস
- "বিএনপি জনগণকে ভয় পায় তাই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে না"
- গাঁজায় যা হচ্ছে তা গণহত্যা না: বাইডেন
- ঢাকায় এসেছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা
- হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি নিহত
- ডিপজলের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে হাইকোর্ট
- যেভাবে তরুণ আইনজীবি থেকে ক্ষমতার সিংহাসনে রাইসি
- দ্বিতীয় দিনে আবারও সড়ক অবরোধ অটোরিকশা চালকদের
- ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর খবরে অস্থির তেলের বাজার
- "অটোরিকশা বন্ধের মধ্য দিয়ে গরিবের আহার কেড়ে নেয়া হয়েছে"
- খামেনির ঘনিষ্ঠ প্রেসিডেন্ট রাইসি সম্পর্কে যা জানা যায়
- রাঙামাটিতে ইউপিডিডিএফ'র অর্ধদিবস অবরোধ চলছে
- কোপা আমেরিকাতেও খেলা হচ্ছে না এদেরসনের
- টানা চার মৌসুম প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা ম্যান সিটির
- সৌদি পৌঁছেছেন ৩০ হাজার ৮১০ জন হজযাত্রী
- দেশের ১১টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আভাস
- মোহাম্মদ মোখবার হবেন ইরানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট
- তাপদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
- প্রেসিডেন্ট রাইসির বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারে প্রাণের কোনো চিহ্ন নেই
- ইরানের গণমাধ্যম বলছে, রাইসি নিহত হয়েছেন
- "ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না, তাহলে কি ঋণখেলাপিরা ঢুকবে"
- আওয়ামী লীগ এখন পরগাছায় পরিণত হয়েছে: জিএম কাদের
- সোনার ভরি ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে
- "কিরগিজস্তানে কোন বাংলাদেশি ছাত্র গুরুতর আহত হয়নি"
- শিল্প খাত পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- দেশটা এখন মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর শঙ্কা
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- হজ যাত্রীদের হেলথ চেক আপে বিকাশে ১০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়
- শেয়ার হস্তান্তর করাবেন আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোক্তা
- নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- স্যানিটেশনকর্মীদের স্বাস্থ্যগত রক্ষায় কাজ করবে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন
- ঈদ উপলক্ষ্যে নতুন মডেলের পণ্য উন্মোচন করেছে ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার
- সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- "লড়াকু মানসিকতার শান্ত একজন ভালো নেতা"
- "বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে যথেষ্ট বেগ পেতে হবে"
- তাপপ্রবাহের মধ্যে চোখ রাঙানি দিচ্ছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল
- ৭ উদ্যোক্ত্যর হাতে জাতীয় এসএমই পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- ২১মে ঢাকা আসছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আজ শেষ হচ্ছে এসএসসির ফলাফলের পুনঃনিরীক্ষার আবেদন
- মিরপুরে অটোরিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশে: প্রধানমন্ত্রী
- পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় বাবর আলী
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ