বাংলাদেশে বিলুপ্তির পথে অসমিয়াদের ভাষা
কাওসার আজম (রাঙামাটি থেকে ফিরে) : বারো ফেব্রুয়ারি দুপুরে কাপ্তাই লেকের স্বচ্ছ পানিতে প্রায় দেড় ঘণ্টা নৌকাযাত্রার পর ‘‘অসমিয়া (আসাম) উন্নয়ন সংসদ, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা’’-এর পারিবারিক বনভোজন দল পৌঁছে বালুখালি টিলায় (পিকনিক স্পট)। পার্বত্য রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলায় বসবাসকারী আসামের বংশোদ্ভূত (অসমিয়) পরিবারের নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোরসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ এই বনভোজনে শরিক হন। রাঙামাটি সৌন্দর্যমণ্ডিত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়তনের জেলা। পাহাড় কাটা রাস্তার সঙ্গে সুবিশাল কাপ্তাই লেকের ছোট-বড় অসংখ্য টিলা পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় ব্যাপার। এদিন সকাল পৌনে ১১টার দিকে রাঙামাটি শহরস্থ আসামবস্তি বাজারের পাশের কাপ্তাই লেক থেকে ইঞ্জিন চালিত বনভোজনের দু’টি নৌকা যখন বালুখালি টিলার দিকে এগুচ্ছিল, তখন নৌকায় লাগানো মাইকে উচ্চ সুরে অসমিয়া ভাষার গান বাজছিল। গানের তালে তালে দুই নৌকার ছাদে নাচছিলেন শিশু-কিশোর ও যুবকরা। বড়দেরও কেউ কেউ নাচছিলেন তাদের সঙ্গে। ছাদের নিচে নৌকার ভেতরেও আনন্দের কমতি ছিল না।
নৌকার ছাদে যারা অসমিয়া ভাষার গানের সুরে হেলে দুলে নাচছিলেন, সে সব কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে বালুখালি পিকনিক স্পটে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল— তাদের পূর্বপুরুষদের ভাষা অসমিয়া হলেও তারা এ ভাষা জানে না। বাংলা মিশ্রিত অসমিয়া ভাষার কিঞ্চিত অংশ বুঝেই আনন্দে নৌকায় নেচেছেন। অনেকে আবার আবেগেই গানের সুরে নেচে আনন্দ করেছেন।
রাঙামাটির মাঝের বস্তির বাসিন্দা কলেজপড়ুয়া মুন্না আসাম দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আসলে আমরা অসমিয়া ভাষা জানি না। এটা পূর্বপুরুষদের ভাষা, তাই জানা দরকার।”
রাঙামাটি কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী প্রার্থনা আসাম বলেন, “সব জাতিরই নিজস্ব ভাষা থাকে। কিন্তু আমাদের অসমিয়া ভাষার কিছুই জানি না আমরা। আসামের টিভিতে এবং ইউটিউভে অসমিয়া ভাষার সিনেমা ও গান দেখি। কিন্তু বাস্তবে অসমিয়া ভাষার চর্চা নেই। আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের এ ভাষা শিখতে চাই।”
একই কথা বলেন, একাদশ শ্রেণীর আরেক ছাত্রী টিনা আসাম। তিনি বলেন, “অসমিয় ভাষা-সংস্কৃতি অনেক সুন্দর। অসমিয়া ভাষার বহু নাচ ও গান খুব ভাল লাগে। ওরা (অসমিয়া) এত সুন্দর গান করে, নাচগুলো এত সুন্দর যে, তা শিখতে ইচ্ছে করে। আমাদের গুরুজনরা যারা আছেন, তারা তো এটা শেখাননি। তাহলে আমরা কীভাবে তা শিখব-জানব।”
শুধু যে শিশু-কিশোর বা তরুণ-তরুণীরাই অসমিয় ভাষা জানে না— তাই নয়, বড়দেরও কেউই শতভাগ এই ভাষা জানেন না। আসামের বংশোদ্ভূত বেশিরভাগ অসমিয়াই তাদের পূর্বপুরুষদের ভাষা ও সংস্কৃতি ভুলে গেছেন।
আসামবস্তির বাসিন্দা নিহার আসাম দ্য রিপোর্টকে বলেন, “আমাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রয়েছে। কিন্তু এর চর্চা না থাকায় তা ভুলতে বসেছি। আমরা যে বাঙালি নই, আমরা যে আলাদা একটি জাতি তা ভুলতে বসেছি। আমাদের কৃষ্টি-কালচার হারাতে বসেছি। আমরা নিজেরাও শতকরা ২০-৩০ ভাগ অসমিয়া ভাষা জানি না। এভাবে চলতে থাকলে তো আমাদের নতুনপ্রজন্ম তাদের পূর্বপুরুষদের কৃষ্টি-কালচার ভুলেই যাবে। আর এ কারণেই তিন জেলার অসমিয়াদের নিয়ে আমাদের এই বনভোজন। অনেক দিন আগে আমরা তিন জেলার অসমিয়ারা মিলে ‘অসমিয়া উন্নয়ন সংসদ’ গঠন করেছি। আমরা এখানে এসেছি নিজেদের সমস্যা ও সুখ-দুঃখগুলো শেয়ার করার জন্য।”
পিকনিকে খাগড়াছড়ি থেকে অংশ নেওয়া স্কুলশিক্ষক বিজয় আসাম দ্য রিপোর্টকে বলেন, “ব্রিটিশ আমলে আমাদের পূর্বপুরুষরা যোদ্ধা হিসেবে পার্বত্য এলাকায় বিশেষ সম্মানের ছিলেন। তাদের উত্তরসূরি আমরা আজ অবহেলিত। কারণ, আমরা আমাদের নিজস্ব ভাষা ও কৃষ্টি-কালচার ভুলতে বসেছি। আমরা অন্যদের সঙ্গে আস্তে আস্তে মিশে যাচ্ছি।”
তিনি বলেন, “এই ধরেন আমি অসমিয়া। কিন্তু বিয়ে করেছি অন্য জাতিতে। আমার মতো আরও অনেকেই রয়েছেন যারা অসমিয়া হয়েও নিজ জাতি-সত্তার মধ্যে বিয়ে-শাদি না করায় অন্য জাতির সঙ্গে মিশে যাচ্ছি। এটা সেই অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে।”
একই কথা বলেন, অনিল কুমার আসামও। তিনি তথ্য মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় কর্মকর্তা।
বালুখালি টিলায় বনভোজনের উদ্দেশ্য নিয়ে কথা বলছিলেন অসমিয়া উন্নয়ন সংসদ-এর সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ আসাম। অসমিয়াদের ভাষা ও কৃষ্টি-কালচার ম্লান হওয়ার জন্য অন্য জাতির মধ্যে বিয়ে-শাদি করা বা দেওয়াকে দায়ী করেন তিনি।
এ সময় সেখানে উপস্থিতদের মধ্য থেকে তাকে বলা হয়, এটা ঠিক। কিন্তু সেটা যেন আপনাকে দিয়ে শুরু হয়। আপনার মেয়েকে যেন অন্য জাতির মধ্যে বিয়ে না দেন।
পঙ্কজ আসাম এ সময় সবাইকে কথা দেন, তার মেয়েকে অন্য জাতির মধ্যে বিয়ে দেবেন না।
বনভোজনে যাওয়া আসাম বংশোদ্ভূত ছোট বড় কমপক্ষে ১০-১২ জনের সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। এদের মধ্যে দুয়েকজন অসমিয়া ভাষায় কিঞ্চিত কথা বলতে পারেন বলে জানান। তারা বলেন, “বংশপরাম্পরায় বিগত বছরগুলোতে আমাদের পূর্বসূরিরা আলাদা জাতিগোষ্ঠী হিসেবে অসমিয়া ভাষা ও সংস্কৃতিকে রক্ষা করতে পারেননি। আমরাও সেভাবে পারছি না। তাই হারিয়ে যাওয়া অসমিয়া কৃষ্টি-কালচার ধরে রাখতে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন। তেমনি ভারতের আসাম সরকারের সঙ্গে যদি আমাদের ভাব-বিনিময় হয়, সংস্কৃতির সমন্বয় সম্ভব হয় তাহলে প্রায় ম্রিয়মাণ আমাদের অসমিয়া ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষা করা সম্ভব।”
তিন পার্বত্য জেলায় বসবাসকারী আসামের বংশোদ্ভূতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের অধিকাংশ বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও সনাতন ধর্মাবলম্বী। বছরের পর বছর ধরে পাহাড়ি অঞ্চলে বসবাস করছেন। পাহাড়ের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী বিশেষ করে বাঙালিদের সঙ্গে মিশতে মিশতে তাদের স্বতন্ত্র ভাষা ও সংস্কৃতিও মিশে গেছে। এক কথায় এসব অসমিয়দের পূর্বপুরুষদের ভাষা ও সংস্কৃতি বাঙালি ও পাহাড়ের বিভিন্ন উপজাতিদের ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে বিলীন হয়ে গেছে। তাই বিলীন হয়ে যাওয়া পূর্বপুরুষদের ভাষা ও সংস্কৃতি উদ্ধারে তিন পার্বত্য জেলার অসমিয়াদের এই নতুন উদ্যোগ বলে জানান তারা।
এ ব্যাপারে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. শামসুজ্জামান দ্য রিপোর্টকে প্রথমে বলেন, “অসমিয়ারা এখানে এসেছেন এবং তাদের নিজস্ব ভাষা আছে বলে জানা নেই।”
রাঙামাটিতে আসামবস্তিসহ পার্বত্য তিন জেলায় প্রায় দুই শ’ আসাম বংশোদ্ভূত পরিবার আছে এবং তাদের সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কথা হয়েছে জানালে শামসুজ্জামান বলেন, “আমার জানামতে রাঙামাটিতে আসামবস্তি নামে একটি এলাকা আছে। তবে সেখানে বসবাসকারীরা যে আসাম বংশোদ্ভূত তা জানা নেই। হতে পারে তারা এখন মেইনস্ট্রিমের সঙ্গে মিশে বাংলা ভাষাভাষি হয়ে গেছে।”
তিনি আরও বলেন, ‘পার্বত্যাঞ্চলে চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা ছাড়াও আমাদের অনেক ক্ষৃদ্র নৃ-গোষ্ঠী আছে। তাদেরই তো নিজস্ব ভাষা হারানোর পথে। যেহেতু তাদের (উপজাতি) নিজস্ব (ভাষার) লেখনি নেই, তাই অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশতে মিশতে তারা আস্তে আস্তে মিলিয়ে যাচ্ছে। আর ওরা তো (অসমিয়া) উপজাতিই নয়। পুরোপুরি বাঙালি সেটেলার।”
“হতে পারে তারা এখন বাঙালিদের সঙ্গে মিশে বাংলা ভাষাভাষি হয়ে গেছেন। এই জনগোষ্ঠীকে কেন্দ্র করে পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়ের বিশেষ কোনো প্রজেক্ট বা উদ্যোগ নেই”— যোগ করেন এই অতিরিক্ত সচিব।
(দ্য রিপোর্ট/কেএ/এসআর/সা/ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১৬)
পাঠকের মতামত:
- ঈদেও মুক্তি নেই গাজার বাসিন্দাদের
- ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে উড়ন্ত সূচনা স্পেনের
- কোপা আমেরিকার জন্য স্কোয়াড ঘোষনা আর্জেন্টিনার
- ঈদে মুক্তি পাবে পাঁচ সিনেমা, আলোচনায় তুফান
- "মিয়ানমারকে কি আমরা গোলাপ ফুল দিয়ে স্বাগত জানাবো"
- প্রধানমন্ত্রীকে নরেন্দ্র মোদীর ঈদের শুভেচ্ছা
- সকাল সাড়ে ৭টায় ঈদের প্রধান জামাত
- ঈদকে কেন্দ্র করে কোন নাশকতার তথ্য নেই: র্যাব ডিজি
- ঈদের আগে বাড়লো রিজার্ভ
- সেন্টমার্টিন দখলের গুজব বিএনপি-জামায়াত ছড়িয়েছে: কাদের
- মুদ্রাস্ফীতির ফলে মানুষ কোরবানির পশু কিনতে পারছে না: মির্জা ফখরুল
- পুঁজিবাজারের কার্যক্রম বন্ধ ৫ দিন
- আইএমএফের বৈঠক ২৪ জুন, পাস হতে পারে বাংলাদেশের ঋণের তৃতীয় কিস্তি
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ১৯ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার
- হু হু করে বাড়ছে পানি, নদী পারে আতঙ্ক
- অভিনেতা জীবন ও শিমুল শর্মাকে লিগ্যাল নোটিশ
- বিশ্বকাপ থেকে পাকিস্তানের বিদায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
- লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
- যেসব শর্তে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করতে চান পুতিন
- নির্ধারিত ফি দিয়ে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করালেন প্রধানমন্ত্রী
- বিশ্বের দেশে দেশে মূল্যস্ফীতি উদ্বেগের কারণ: ওবায়দুল কাদের
- "ঘরমুখো মানুষেরা নির্বিঘ্নে গন্তব্যে পৌঁছানো পর্যন্ত পুলিশ সড়কে থাকবে"
- টেকনো ড্রাগসের আইপিও আবেদনের শেষ দিন আজ
- বাংলাদেশ ফাইন্যান্সের মুনাফা বেড়েছে
- জমি কেনার অনুমতি চেয়েছে এমটিবি
- ৬০০ কোটি টাকার বন্ড ইস্যু করবে আইএফআইসি ব্যাংক
- পশুর হাটে কোনো ধরনের হয়রানি হলে ব্যবস্থা: আইজিপি
- বেড়েছে সব মসলার দাম
- অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতিবাদে আর্জেন্টিনা উত্তাল
- সরকারের সহযোগিতায় দেশ ছেড়েছে বেনজীর: ফারুক
- নারী-পুরুষ ব্যবধান সূচকে বাংলাদেশের ৪০ ধাপ পতন
- বেনজীরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে: দুদক আইনজীবি
- "দুর্নীতিবিরোধী লড়াইয়ে বাংলাদেশের জনগনের পাশে আছে যুক্তরাষ্ট্র"
- মিয়ানমারে গোলাগুলি, টেকনাফ সীমান্তে আতঙ্কে স্থানীয়রা
- এ বছরের পর আর টিকিট কালোবাজারি থাকবে না: র্যাব
- ঈদের আগের ছুটির তিনদিন যেভাবে চলবে চেক ক্লিয়ারিং
- “আদরের গরু বেঁচে মিনিস্টার ফ্রিজ কিনেছি, ফ্রিজ কিনে আবার গরু জিতেছি”
- শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এনএসআই কর্তৃক অবৈধ স্বর্ণ জব্দ ও যাত্রী আটক
- "ড. ইউনূসের করা মন্তব্যগুলো জনগনের জন্য অপমানজনক"
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান , সিএসইতে পতন
- ডিএসইতে ট্রেজারি বন্ডের লেনদেন শুরু
- কুয়েতে আবাসিক ভবনে আগুন, নিহত ৪১
- জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে: পরিবেশ মন্ত্রী
- ঢাকায় সর্বোচ্চ আট মাত্রার ভূমিকম্প হতে পারে: দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রতিমন্ত্রী
- ১৮১২ কোটিপতির ব্যাংকে ২ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা
- "নিরপরাধ নাগরিককে কেন খাঁচার ভেতরে দাঁড়াতে হবে"
- "২৪ ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা হবে"
- ঈদে বাড়তি ভাড়া আদায় করলে ব্যবস্থা: ডিএমপি
- পুতিনের সঙ্গে কোনো আপস নয়: জেলেনস্কি
- ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
- "ক্যাপিটাল গেইনে আরও অন্তত এক বছর কর অব্যাহতি দরকার"
- ইউসিবির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- এক্সিম ব্যাংকের নাম পরিবর্তন
- কারণ ছাড়াই বাড়ছে ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের দাম
- কোকাকোলার বিজ্ঞাপন: যা বলছেন জীবন-শিমুল
- যুদ্ধবিরতির মিশনে ইসরাইলে অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন
- সাকিবকে অবসর নিতে বললেন শেবাগ
- আইসিসির নিয়ম, আমাদের হাতে নেই: হৃদয়
- শেখ হাসিনার কারামুক্ত দিবস আজ
- একাদশে অনলাইনে ভর্তির আবেদনের সময় বাড়লো
- প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেলেন আরো ১৮ হাজার ৫৬৬ পরিবার
- সিঙ্গাপুর গেলেন ওবায়দুল কাদের
- বেনজীরের দুর্নীতি নিয়ে পুলিশ বাহিনী বিব্রত নয়: আইজিপি
- "বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করে নিজেকে জনগণের সেবক মনে করি"
- নতুন সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান
- টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের আইপিও আবেদন শুরু
- "কালো টাকা সাদা করার সুযোগ মেনে নেওয়া যায় না"
- তৃতীয় মেয়াদে মোদির মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠক আজ
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমের নিবন্ধন সংখ্যা তিন লাখ
- এমপি আনারের বিচার করার দায়িত্বও ভারতের: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- সব ব্যাংকের টাকা লুট করা হয়েছে: রিজভী
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ জয়শঙ্করের
- রাহুল ও প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ সোনিয়া গান্ধীর
- ফ্রান্সের পার্লামেন্ট বিলুপ্ত ঘোষণা করেছেন ম্যাক্রোঁ
- বিআরটিসি বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- নতুন সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান
- একাদশে অনলাইনে ভর্তির আবেদনের সময় বাড়লো
- ফ্রান্সের পার্লামেন্ট বিলুপ্ত ঘোষণা করেছেন ম্যাক্রোঁ
- বেনজীরের দুর্নীতি নিয়ে পুলিশ বাহিনী বিব্রত নয়: আইজিপি
- সিঙ্গাপুর গেলেন ওবায়দুল কাদের
- প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ জয়শঙ্করের
- এ বছরের পর আর টিকিট কালোবাজারি থাকবে না: র্যাব
- সব ব্যাংকের টাকা লুট করা হয়েছে: রিজভী
- রাহুল ও প্রিয়াঙ্কাকে নিয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ সোনিয়া গান্ধীর
- কোকাকোলার বিজ্ঞাপন: যা বলছেন জীবন-শিমুল
- যুদ্ধবিরতির মিশনে ইসরাইলে অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন
- হু হু করে বাড়ছে পানি, নদী পারে আতঙ্ক
- আইসিসির নিয়ম, আমাদের হাতে নেই: হৃদয়
- প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেলেন আরো ১৮ হাজার ৫৬৬ পরিবার
- বদলে যাচ্ছে মিডল্যান্ড ব্যাংকের নাম
- "কালো টাকা সাদা করার সুযোগ মেনে নেওয়া যায় না"
- "ক্যাপিটাল গেইনে আরও অন্তত এক বছর কর অব্যাহতি দরকার"
- সরকারের সহযোগিতায় দেশ ছেড়েছে বেনজীর: ফারুক
- পুতিনের সঙ্গে কোনো আপস নয়: জেলেনস্কি
- বেড়েছে সব মসলার দাম
- সাকিবকে অবসর নিতে বললেন শেবাগ
- মিয়ানমারে গোলাগুলি, টেকনাফ সীমান্তে আতঙ্কে স্থানীয়রা
- বিশ্বের দেশে দেশে মূল্যস্ফীতি উদ্বেগের কারণ: ওবায়দুল কাদের
- ৬০৭ কোটির টাকার প্রেফারেন্স বন্ড ছাড়বে ডেসকো
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমের নিবন্ধন সংখ্যা তিন লাখ