নিঃসঙ্গতা পাঠের অনুভূতি: মায়েস্ত্রো মার্কেজ
“একদিন সকালে অস্বস্তিকর স্বপ্ন দেখে জেগে উঠে গ্রেগর সামসা দেখতে পায় যে নিজের বিছানায় সে একটা আরশোলায় রূপান্তরিত হয়েছে।” [মেটামরফসিস/ ফ্রানস্ কাফকা]
“বহু বছর পর, ফায়ারিং স্কোয়াডের সামনে দাঁড়িয়ে, কর্নেল অরেলিয়ানো বুয়েন্দিয়ার মনে পড়ে যাবে সেই দূর বিকেলের কথা, যেদিন তাকে সঙ্গে নিয়ে বরফ আবিষ্কার করেছিল তার বাবা।” [নিঃসঙ্গতার একশ বছর/ গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ]
গ্রেগর সামসার জীবনী পাঠ শেষে আমাদের চেপে ধরে একটা বিষণ্ন ও নিঃসঙ্গ হাত। পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে কিনা তা বারবার পরীক্ষা করতে হয়। সুপার হিউম্যান যুগে গ্রেগর সামসার আরশোলায় পরিণত হওয়ার পরের একাকীত্ববোধ; কর্পোরেট জীবনকে দাঁড় করিয়ে দেয় অর্থহীন আয়নার সামনে। সেই আয়নার ভেতর থেকেই মার্কেজের র্নিজন হাত ওঠে আসে মানবসমাজের বিস্তার ও নিঃসঙ্গতার পরিণতির দলিল নিয়ে। আমরা দেখি, হোসে আর্কাদিও বুয়েন্দিয়াকে; ঘুমহীনতার হাত থেকে বাঁচতে কিভাবে পালিয়ে গেলো আর পত্তন করল নিঃসঙ্গতা ও মাকোন্দো গ্রাম। মার্কেজ জলাশয় ঘেরা মাকোন্দো গ্রাম পত্তনের ভেতর দিয়ে দেখাচ্ছেন লাতিন আমেরিকার ইতিহাস।
পুরো বুয়েন্দিয়া পরিবারের ভেতর দিয়ে বর্ণনা করেছেন লাতিন আমেরিকার জীবন ও সংস্কৃতি। কিন্তু এই বর্ণনার মধ্যে আপনি দেখবেন অতিলৌকিক জীবন। তবে অবিশ্বাস্য বলে উড়িয়ে দিতে পারবেন না কোনভাবে। এখানেই মার্কেজের লেখনির সার্থকতা। আপনি এই লেখনিতে যারপরনাই মুগ্ধ হয়ে এসব অতিলৌকিকতাকে নাম দিলেন ম্যাজিক রিয়ালিজম বা জাদু বাস্তবতা; কিন্তু মহান গাব্বু জানাচ্ছেন- ম্যাজিক রিয়ালিজম নয়, লাতিন আমেরিকার জীবনটাই এমন অলৌকিকতা ও রহস্যে ভরপুর। গাব্বুর জন্মস্থান; কলম্বিয়া দেশটিতে সংঘাত যেন স্বাভাবিক ব্যাপার। একনায়কতন্ত্র ও স্বৈরাচারবিরোধী রক্তক্ষয়ী আন্দোলন দেখেই গাব্বু বা গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের শৈশবে বেড়ে ওঠা। কলম্বিয়ায় মার্কিন সম্রাজ্য বিস্তারের প্রচেষ্টা, মাকোন্দোতে কলা কোম্পানির আগ্রাসন কিংবা ‘সরলা এরেন্দিরা ও তার ভয়ংকর দাদিমা’র’ চরিত্র যেন একই সুতোই গাঁথা।
মার্কেজের প্রধান চরিত্রগুলো আনপ্রেডিক্টেবল। একেকবেলায় তারা একেকরূপ নিয়ে হাজির হয়। মার্কেজের প্রবল সেন্স অব হিউমার প্রতিফলিত হয়েছে চরিত্রগুলোর মধ্যে। হোসে আর্কাদিওর ভবঘুরে জীবন থেকে মাটিখেকো রেবেকার সাথে জড়িয়ে সংসারী হয়ে ওঠা, কৈশরের ভাবুক অরেলিয়ানো বুয়েন্দিয়া থেকে পরে কর্ণেল অরেলিয়ানো বুয়েন্দিয়া হয়ে ওঠা, যিনি বত্রিশটা সশস্ত্র বিদ্রোহ সংগঠিত করে সককটাতেই হেরে গিয়েছিল, এড়িয়ে গিয়েছিল প্রাণের ওপর চালানো চৌদ্দটা হামলা, তিয়াত্তরটা ত্র্যামবুশ আর একটা ফায়ারিং স্কোয়াড। পরবর্তী জীবনে উদ্দেশ্যহীন যুদ্ধের হতাশা থেকে কর্ণেল কামারশালায় ছোট ছোট সোনার মাছ বানানোতেই মনোনিবেশ করেছিলেন। কুমারী আমারান্তা থেকে সুন্দরী রেমেদিওস, অরেলিয়ানো সেগান্দো, আমারান্তা উরসুলা সবাই যেন একেকটি আনপ্রেডিক্টেবল চরিত্র। মার্কেজের অন্যান্য উপন্যাস ও ছোটগল্পতেও আনপ্রেডিক্টেবল, বুদ্ধি ও কৌতুকদীপ্ত চরিত্রের সন্ধান পাওয়া যায়। মার্কেজ সরাসরি গল্প বলেন না। তাঁর বর্ণনাভঙ্গি সিম্বলিক। বাস্তবতাকে বিভিন্ন আঙ্গিক থেকে দেখার অন্তর্দৃষ্টি লক্ষ্য করা যায় তাঁর লেখায়। এবং এর উদাহরণ পাওয়া যাবে, চৌদ্দ বছরের এরিন্দিরার প্রেমে পড়ে যখন ইউলিসিস । ইউলিসিস যখন যা ধরতে যায় তা সোনা হয়ে যায়; তখন তার বাবা বুঝতে পারে সে প্রেমে পড়েছে। ইউলিসিস যে প্রেমে পড়েছে তা মার্কেজ সরাসরি বলে দিচ্ছে না। স্পর্শ ও স্বর্ণের ভেতর দিয়ে বুঝাচ্ছেন- প্রেম কতোটা আবেগের আর ভয়াবহ। এরিন্দিরা, দাদীমা ও ইউলিসিসের আবির্ভাবটা মার্কেজের ছোটগল্প ‘সরলা এরেন্দিরা ও তার ভয়ংকর দাদিমা’ ও ‘নিঃসঙ্গতার একশ বছর’ উপন্যাসের একটা গুরুত্বপূর্ণ সেগমেন্ট। তেমনি আমরা পাবো, ‘লাভ ইন দ্যা টাইম অব কলেরা’ উপন্যাসে ফারমিনা ডাজার ঘ্রাণশক্তির পরিচয়। কিভাবে সে লুকিয়ে থাকা সন্তানকে ঘ্রাণেন্দ্রিয় দ্বারা খুঁজে পাচ্ছে। মার্কেজ এভাবেই আগায়। এখানেই তাঁর প্রধানশক্তি।
‘নিঃসঙ্গতার একশ বছর ’ উপন্যাস জুড়ে যিনি পরিবারের সম্প্রিতি রক্ষার জন্য উদ্গ্রীব থাকতেন তিনি উরসুলা। বুয়েন্দিয়াদের ছয় প্রজন্ম ধরে তিনি পরিবার ও মাকোন্দোতে সম্প্রীতি বজায় রাখতে ও রুটিন মাফিক জীবন পালনের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন। মাকোন্দো পত্তন থেকে শুরু করে বুয়েন্দিয়াদের ছয় প্রজন্মের অনিদ্রারোগ, নিঃসঙ্গতা ও প্রেমহীনতার একমাত্র স্বাক্ষী- উরসুলা। হোসে আর্কাদিও বুয়েন্দিয়া হলো নিঃসঙ্গতার সমার্থক, মাকোন্দো গ্রাম পত্তনকারী, প্রথম যিনি অনিদ্রারোগাক্রান্ত. স্মৃতিলোপ ও নিঃসঙ্গতায় মৃত্যুবরণ করেন। এবং ভবঘুরে দার্শনিক বৈজ্ঞানিক মেলিকিয়াদেস’র প্রভাবে বিমোহিত হয়ে পরবর্তী জীবন কাটিয়ে দেন কেবল যৌবনের বন্ধু প্রুদেনসিও আগিলারের কাটামুন্ডুর সাথে কথা বলে। মেলিকিয়াদেসই প্রথম ব্যক্তি যিনি মাকোন্দো গ্রামে নিয়ে আসে আধুনিক সভ্য জগতের পরশ। পরবর্তীতে আমরা দেখব- বুয়েন্দিয়া পরিবারের প্রতিটি প্রজন্মের কেউ না কেউ মেলিকিয়াদেস’র দুর্বোধ্য পার্চমেন্টের অর্থ উদ্ঘাটনের নেশায় কাটিয়ে দিচ্ছে। এবং আমাদের অপেক্ষা করতে হবে ততক্ষণ পযন্ত যতক্ষণ না অরেলিয়ানো ব্যাবিলনিয়া ও আমারান্তা উরসুলার সামাজিকভাবে অস্বীকৃত যৌনতার ফলে শুয়োরের লেজ নিয়ে জন্ম হয় শেষ অরেলিয়ানোর। আর পার্চমেন্টের অর্থ উদ্ধার পর্যন্ত। তারপর মাকোন্দোর নিশ্চিহ্ন হওয়ার মুহুর্ত। এরপর আপনাকে ঘিরে ধরবে তিনদিনের সাময়িক ঘোর ও আজীবনের জন্য একটা নিঃসঙ্গতা। অবশেষে সত্যি হয় বর্ষীয়ান উরসুলার ধারণা। যে ধারণা থেকে খুন হতে হয় প্রুদেনসিও আগিলারকে আর পত্তন হয় মাকোন্দো গ্রামের। বুয়েন্দিয়া পরিবার ও মাকোন্দো গ্রাম ধ্বংস হয়েছে কেবল প্রেমহীনতা, স্মৃতিলোপ, নিঃসঙ্গতা ও অনিদ্রা রোগের ফলে। উরসুলার তৈরী ‘কুঁচিলা জাতীয় গুল্মের চোলাই’ খাওয়ার পরও যারা অনিদ্রা রোগ থেকে মুক্তি পায় না। অনিদ্রা থেকে সাময়িক মুক্তি পেলেও তারা নিঃসঙ্গতা থেকে মুক্তি পায় না। যারা একই পরিবারের সদস্য হয়েও প্রকৃতিগত ভাবে আলাদা, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন ও চরম নিঃসঙ্গ একেকজন। কেবল উরসুলাকে দেখা যায়, যার সাংসারিক ও সামাজিক জ্ঞান টনটনে। প্রেমহীনতা, বিচ্ছিন্নতাবোধ, নিঃসঙ্গতা ও পৌরুষত্ববোধের কারণেই কর্ণেল অরেলিয়ানো বুয়েন্দিয়া জড়িয়ে পড়ে সশস্ত্র বিদ্রোহে।
মার্কেজের গল্প-উপন্যাস মানেই প্রচুর যৌনতার উপস্থিতি। এবং তা তাঁর লেখনির খাতিরে যথেষ্ট উপভোগ্য। মার্কেজের চেতনা আবর্তিত হয়েছে কার্ল মার্কস ও সিগমুন্ড ফ্রয়েডকে কেন্দ্র করে। যদিও সমালোচকরা দাবি করেন, মার্কেজের লেখনির মধ্যে আছে উইলিয়াম ফকনার’র প্রভাব। তিনি নিজেও একসময় তা স্বীকার করেছেন। তবে আদিম মাতৃতান্ত্রিক সমাজের একটা ছায়া রয়েছে তাঁর গল্প উপন্যাসগুলোতে। মার্কেজের সৃজিত চরিত্রগুলো নিঃসঙ্গতা থেকে বাঁচতে দ্বারস্থ হয় যৌনতার। কিন্তু এই সাময়িক আনন্দ তাদের সুখ দিতে পারে না, মুক্তি দিতে পারে না বিচ্ছিন্নতাবোধ ও নিঃসঙ্গতা থেকে। ফলে পতন ঘটে মাকোন্দো গ্রামের।
গ্যাব্রিয়েল মার্কেজের উপন্যাসের চরিত্রগুলো হলো লাতিন আমেরিকার। জীবনাচারও। কিন্তু মার্কেজের উপন্যাসের দর্শন ভারতীয় উপমহাদেশের। নিবৃত্তিমার্গের। শেষ অরেলিয়ানো যখন পার্চেমেন্ট উদ্ধার করতে পারে এবং তার সামনে যখন খুলে যাচ্ছিল জ্ঞানের দরজা তখন একটা ধ্বংস এসে তাদেরকে ঝাপটে ধরে। আর এভাবেই সমাপ্তি ঘটে মাকোন্দো জগতের । কোন নতুন প্রফেটের তখন আবির্ভাব ঘটে না। সৃষ্টি আর বিনাশের ভেতর দিয়ে সকলকিছুর নিবৃত্তি ঘটে।
মার্কেজ গল্প বলার ভঙ্গিটি রপ্ত করেছেন ছোটবেলায় তাঁর দাদিমার মুখে গল্প শুনে শুনে। এবং একজন লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য খেটেছেন প্রচুর। নিঃসঙ্গতার একশ বছর কেবল মাকোন্দো ও বুয়েন্দিয়া পরিবারের ইতিহাস নয়, এটা লাতিন আমেরিকার ইতিহাস। এই ইতিহাস মার্কিন সাম্রাজ্যবাদে খুন হওয়া মানুষ ও নিস্পেষিত হওয়ার ইতিহাস, প্রযুক্তি ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের ইতিহাস। মার্কেজ হয়তো দাবি করতে পারেন, তিনি শুধু তার পরিচিত মানুষের চরিত্রগুলো অংকন করতে চেয়েছেন, কিন্তু এইসব চরিত্রই হয়ে উঠেছে বিশ্বজনীন। মায়েস্ত্রো মার্কেজ।
পাঠকের মতামত:
- মিনিস্টার নিয়ে এসেছে হাম্বা অফার
- ভিকারুননিসার ১৬৯ ছাত্রীর ভর্তি বাতিল, অনিয়ম তদন্তের নির্দেশ
- ভোজ্যতেলের দাম বাড়ছেনা ঈদের আগে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- গোটা বাংলাদেশ এখন কাঁটাতারের বেড়ায় আটকে আছে: রিজভী
- সূচকের পতন অব্যাহত
- সরকার রাষ্ট্রযন্ত্র ব্যবহার করে দেশকে ফোকলা বানিয়েছে: মির্জা ফখরুল
- "ভিসানীতির অধীনে সাবেক সেনাপ্রধানকে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়নি"
- "ভাইদের কোন লাইসেন্স ছিল প্রমাণ দিতে পারলে শাস্তি মেনে নিব"
- সহযোগী কোম্পানি গঠনের অনুমতি পেয়েছে প্রাইম ব্যাংক
- এটিবিতে লেনদেনের নতুন নির্দেশনা বিএসইসির
- আইসিবি সিকিউরিটিজের শেয়ার ক্রয়ের সীমা বাড়লো
- গুজব ছড়ানো নিয়ে আবারও সতর্কতা জারি বিএসইসির
- জেড ক্যাটাগরিতে কোম্পানি স্থানান্তরে বিএসইসির নতুন নির্দেশনা
- ক্যাপিটাল গেইনের ওপর কর আরোপ চায় না বিএসইসি
- "রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার যুক্তরাষ্ট্রের কোনো হাত নেই"
- ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে
- দিবালাকে ছাড়া কোপা খেলবে আর্জেন্টিনা
- সৌদি পৌঁছেছেন ৩২ হাজার ৭১৯ জন হজযাত্রী
- ১২টা পর্যন্ত ১৭ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছে: ইসি সচিব
- বিশ্বের চতুর্থ সর্বোচ্চ শৃঙ্গ লোৎসে জয় করলেন বাবর আলী
- বিশ্বকাপ নিয়ে নিজের পরিকল্পনা জানালেন লিটন দাস
- "বিএনপি জনগণকে ভয় পায় তাই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে না"
- গাঁজায় যা হচ্ছে তা গণহত্যা না: বাইডেন
- ঢাকায় এসেছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- সাবেক সেনাপ্রধান আজিজ আহমেদের ওপর মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা
- হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি নিহত
- ডিপজলের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে হাইকোর্ট
- যেভাবে তরুণ আইনজীবি থেকে ক্ষমতার সিংহাসনে রাইসি
- দ্বিতীয় দিনে আবারও সড়ক অবরোধ অটোরিকশা চালকদের
- ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর খবরে অস্থির তেলের বাজার
- "অটোরিকশা বন্ধের মধ্য দিয়ে গরিবের আহার কেড়ে নেয়া হয়েছে"
- খামেনির ঘনিষ্ঠ প্রেসিডেন্ট রাইসি সম্পর্কে যা জানা যায়
- রাঙামাটিতে ইউপিডিডিএফ'র অর্ধদিবস অবরোধ চলছে
- কোপা আমেরিকাতেও খেলা হচ্ছে না এদেরসনের
- টানা চার মৌসুম প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা ম্যান সিটির
- সৌদি পৌঁছেছেন ৩০ হাজার ৮১০ জন হজযাত্রী
- দেশের ১১টি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আভাস
- মোহাম্মদ মোখবার হবেন ইরানের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট
- তাপদাহে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
- প্রেসিডেন্ট রাইসির বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারে প্রাণের কোনো চিহ্ন নেই
- ইরানের গণমাধ্যম বলছে, রাইসি নিহত হয়েছেন
- "ব্যাংকে সাংবাদিক ঢুকবে না, তাহলে কি ঋণখেলাপিরা ঢুকবে"
- আওয়ামী লীগ এখন পরগাছায় পরিণত হয়েছে: জিএম কাদের
- সোনার ভরি ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে
- "কিরগিজস্তানে কোন বাংলাদেশি ছাত্র গুরুতর আহত হয়নি"
- শিল্প খাত পরিবেশবান্ধব হওয়া উচিত: প্রধানমন্ত্রী
- দেশটা এখন মগের মুল্লুকে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল
- হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর শঙ্কা
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- ডিজিটাল সংযোগ আরো সম্প্রসারণের সংকল্প গ্রামীণফোন সিইওর
- হজ যাত্রীদের হেলথ চেক আপে বিকাশে ১০০ টাকা পর্যন্ত ছাড়
- শেয়ার হস্তান্তর করাবেন আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোক্তা
- নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং নির্ণয়
- স্যানিটেশনকর্মীদের স্বাস্থ্যগত রক্ষায় কাজ করবে হারপিক ও সাজেদা ফাউন্ডেশন
- ঈদ উপলক্ষ্যে নতুন মডেলের পণ্য উন্মোচন করেছে ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে শরী‘আহ সচেতনতা বিষয়ক ওয়েবিনার
- সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- "লড়াকু মানসিকতার শান্ত একজন ভালো নেতা"
- "বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে যথেষ্ট বেগ পেতে হবে"
- তাপপ্রবাহের মধ্যে চোখ রাঙানি দিচ্ছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল
- ৭ উদ্যোক্ত্যর হাতে জাতীয় এসএমই পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- ২১মে ঢাকা আসছেন অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- আজ শেষ হচ্ছে এসএসসির ফলাফলের পুনঃনিরীক্ষার আবেদন
- মিরপুরে অটোরিকশা চালকদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
- বিশ্ব অর্থনীতির প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশে: প্রধানমন্ত্রী
- পঞ্চম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট চূড়ায় বাবর আলী
- আফগানিস্তানে বন্যায় অন্তত ৫০ জনের মৃত্যু
- কানে ঐশ্বরিয়ার লুক নিয়ে কটাক্ষ
- হিজবুল্লাহর হামলায় ক্ষয়ক্ষতি কথা স্বীকার করলো ইসরায়েল
- পশুর জন্য প্রাকৃতিক খাদ্যে উৎপাদন বাড়াতে বললেন প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৭ হাজার ১০৫ কোটি টাকার বেশি
- বজ্রপাতে সাতজনের মৃত্যু
- "বাংলাদেশের বিপক্ষে যে যাবে আমরা তার বিপক্ষে আছি"
- তাপস মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিচ্ছেন: সাঈদ খোকন
- ইসরায়েলকে সতর্ক করেছে ১৩টি দেশ
- সাকিবের রেকর্ড, রিয়াদের আক্ষেপ
- আগামী ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
- বিমানের সাবেক এমডিসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে চার্জশিট, অব্যাহতি ১৪
- চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে নিপুণের রিট
- কোহলিকে অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান সাবেক তারকারা
- এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালকের শেয়ার কেনার সিদ্ধান্ত
- দেশের ৫৮ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে তাপপ্রবাহ
- গাজায় নিহতের অর্ধেকের বেশি বেসামরিক নারী ও শিশু: জাতিসংঘ
- বিশ্বকাপ খেলতে দেশ ছেড়েছেন সাকিব-শান্তরা
- প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকের দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
- সৌদি পৌঁছেছেন ১৮ হাজার ৬৫১ জন হজযাত্রী
- মেঘনা ইন্স্যুরেন্সের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
- বিশ্বে বাংলাদেশকে এগিতে নিতেই আলোচনা হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ইআরডিএফবির আয়োজনে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- সৌদি পৌঁছেছেন ২১ হাজার ৬৩ জন হজযাত্রী
- "বাংলাদেশ ব্যাংকের থলের বিড়াল বের হতে শুরু করছে"
- ডেঙ্গুতে দেশে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২১ জন
- বাংলাদেশ প্রসঙ্গে পশ্চিমা বিশ্ব তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেনি: মির্জা ফখরুল
- লাগাতার দরপতনে শেয়ারবাজার, প্রথম ঘণ্টাতেই নেই ৬৬ পয়েন্ট
- এবার মেজর লিগে খেলবেন সাকিব
- বিএনপির সময় ঋণ খেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল: আইনমন্ত্রী
- যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না: স্টেট ডিপার্টমেন্ট
- মিডল্যান্ড ব্যাংকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ